পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৪১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টাকার কথা আদায় করিতে পারেন তাছা হইলে গৌণ মুদ্রা ছাড়ার ফলে সরকারেব কিছু লাভ হয়। সুতরাং তোমাদের মনে হইতে পারে সে সরকারের যখন লাভ করিবার এত সুযোগ আছে তখন সলকার ত অনায়াসেই লোকের উপব করের বোঝা মা চাপাইযা ব টাকা কল্প না লইয়া যত ইচ্ছা গৌণ মুদা তৈরী করিয়া কাজ সারিতে পাবেন । কিন্তু তাহা হয় না : বগুনান জগতে গৌণ মুদা তৈয়াবী করার জন্য ল! sh; ধর্মপোপ মধ্যেই নয়। আজ কাল মোট টাকার লেনদেনে কেন্ঠ ধাতু মুদ্র। ব্যবহার করে না খুচপ খপসাদির জলই মুদ। ব্যবঙ্গত হইয়া থাকে। স্ট্র রং লোকের গুচব টাকাকড়ি কতট। পলিমাণ দরকার তা খতাই ন! সব*াবকে ধাতু নিৰ্ম্মিত মুদ ছড়িতে হয়। তাই অগপ ৰুদা তৈয়াপী কবিয়া মুনাফ কবার সখ সরকারকে পাইয়া বসে •। এতক্ষণ গৌণ মুদ্র সম্বন্ধে সাঙ্গ বলিলাম তাই তে বুঝিতে পাবিতে ছ যে সরকারেল হুকুমেই গৌণ মুদ্র চলে ; সরক{ৰ অ'দেশ দিধা পালন যে “এই রূপব ধ অংবিধ দীপ টুকরটি শিলিং, টাকা, ফ" বা মাক ংি সালে চলিবে" - তখন ধে দেশের মুদ। সেই দেশের মধ্যে ত,হ। চলতি মুদ্রা হইয়। *にセ【* প্রত্যেক দেশেই আদেশ মুদ্রার সহিত ( অর্থাৎ যে সব মুদ ধাতু মূল্যের সঠিত মুদ-মূল সমান ) কিছু পরিমাণ গৌণ মুদ্রাও চলে। আপাপ শুধু গৌণ লুদা কেন কাগজী মুদ্রাও চলে। এই কাগজ মুদ্রাকে আমব নোট বলি। ধাতু নির্মিত মুদ্রাહુ’ઝ, સ્થા ૮ળોન મારું કેન્દ્ર ત્યાર સ્થાન મારું કહેત, નસનાતન નિ૬૧ ફેં ૬૧ttન દેનારો કરી ; কিন্তু নোট তৈরী হয় কোন দেশে সরকারী টাকশালে আবার কোথাও বা ল্যাঙ্কের কোমথানায়। সরকার ব্যাঙ্ককে নোট তৈরী কবিবার বিশেষ অধিকার দেন। কোথাও বা দুই তিনটি ব্যাঙ্কের নোট তৈরীর ক্ষমতা আছে আবার কোথাও বা একমাত্র কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক' সে ক্ষমতা রাখে। আমাদের দেশে এতদিন যে সব মোট তৈরী হইত, তাহা প্রস্তুত হইত সরকারী টাকশালায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হইবার পব নোট তৈরীর ক্ষমতা ভারত সরকার এই ব্যাঙ্ককে সম্পূর্ণভাবে ছাড়িয়া দিয়াছেন। २१७d এক হিসাবে দেপিতে গেলে ধাতুনিৰ্ম্মিত গৌণমুদার সহিত কাগজের তৈরী নোটের কোন তফাৎ নাই। গৌণ-মুদার ধাতুমূল্য, মুদ্র মুল্য অপেক্ষা কম ; কাগজের তৈরী নোটের বেলায়ও তাই ; দুষ্ট-ই সরকারের হুকুমে বেশী দামে বিকায়। এদিকে আবার কাগজের মোট তৈরী করিতে খরচাট ছয় অপেক্ষাকৃত কম । তই কাগজেব নোট তৈরী করিয়া অতি সহজেই মোটা মুনাফা পাইবার সর পাবেল প্রলে ভনও অধিক । বিশ্বাসযোগ্য কোন লাক্তি অথল সম্মেল নিকট মুদ গচ্ছিা পাখিয়া তাতীর পরিবর্ক্সে রসিদ লইলে, সেচ প্রসিদখান হইল প্রতি ভূমৃদ’ ( রিপ্রেজেনটেটিভ পেপার মানি )। বাঙ্ক অথবা সরকার এ কাজ চালাইতে পালেন। যুক্তরাষ্টেল তষ্ঠবিলে কমপক্ষে ২০ লোণ জমা রাখিলে, সেই তঃ পিলের সেক্রেটারী মহাশয় একখানা রসিদ লা সাটিফিকেট দেন ; এই লসিদ বা গোল সাটিফিকেট চইল প্রতিভূ কাগজী মুদা। সোণার চাতফের হইতে অব্যাহতি পাইধাপ জন্য সরকার এইরূপ গোল্ড সার্টিফিকেট ছাড়েন। যত টকাল গে লন্ড সার্টিফিকেট সরকার ছড়িতে চান, ঠিক তত মূল্যের সোণ) ত চলিলে জমা কলিয়া রাথিতে হয় বলিয়া সরকার কখনো খেয়াল-খুশীমত মুনাফা মারিবার আশায় যত-ইচ্ছ। প্রতিভূ কাগজী মুদ্রা ছড়িতে পারেন না । লোকের ঋণ পরিশোধ করিবার জন্ত ও পণ্য খরিদ করিবার জম্বাই টাকাকড়ির প্রয়োজন। ধাতুমুদ্রা দিয়া সঙ্কজেট এ কাজ চালান পায় বলিয়া ধাতুমুদ্রা ট! কাকডিপপে ব্যবহৃত হয়। মুদ্র কে একটা আদেশ-পত্র বিশেষও বলা যাইতে পারে—যেন প্রত্যেক উৎপাদককে বলা হইতেছে যে, এই মুদ্রাবাঙ্গককে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য দিবে। যদি মুদকে এইরূপ আদেশ-পত্ররূপে দেখা যায়, তবে সেই আদেশ কাগজের দ্বারাও জ্ঞাপন করা যাইবে না কেন ? অবশ্য এ বিষয়ে সাধারণের সম্মতি থাকা অবতক । সোণ!-রূপা সম্বন্ধেও একথাও থাটে । একজন সোণ বা রূপ দিলে আর একজন তাহা লইতে চায় বলিয়াই সোণ-রূপা মুদ্রার আসন পাইয়াছে, তেমনি সাধারণের সম্মতি থাকিলে কাগজও মুদ্রারূপে ব্যবহৃত হইতে পারে। লেন-দেনে কাগজী মুদ্রার ব্যবহার সম্পূর্ণ ধিংশ