পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

حملهجههای مح--- : পর্ণদ্বত্তের পুত্র চক্ৰপালিত গিরিনগরের (আধুনিক জুনাগড়) শাসক নিযুক্ত হইয়াছিলেন। সৰ্ব্বনাগ नामक नाम८ख्द्र श्रख भत्र ७ यभूनाद्र ममादडौ অন্তৰ্বেদী প্রদেশের শাসন ভার অপিত হইযছিল। কৌশাম্বী প্রদেশ ভীমবৰ্ম্মার শাসনাধীন ছিল। ইণেব ৪১৫ খৃষ্টাব্দের পব পুনরায় ভাপতবর্গে প্রত্যাগমন করিয়াছিল। দেশ-রক্ষার নিমিত্ত দীর্ঘকাল যুদ্ধ করিয়া মহাবাজাধিরাজ স্কন্দ গুপ্ত হয়ত হুণযুদ্ধেই প্রাণত্যাগ করিয়াছিলেন। কিন্তু তথাপি তিনি দেশকে শল কবলিত হইতে দেন নাই। বহিঃশত্রুর আক্রমণের ফলে বোধ হয় প্রাদেশিক শাসনকর্তৃগণ একটু স্বেচ্ছাচারী চইণা পড়িয়াছিলেন। তাহাব। হয়ত সম্রাটেব মতামতের অপেক্ষ না কংিস্থাই রাজ্যপরিচালনা কবিতে আরম্ভ করিয়াছিলেন কি" তাছাড়া সমাটেল জীবিত কালে তাই র অধিকার সৌরাষ্ট্র ষ্টতে বঙ্গদেশ অবধি অক্ষুধ ছিল। সমাট স্কন্দ গুপ্ত, কুমার গুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্র গুপ্তেব হায় বিষ্ণুভক্ত ছিলেন। তা হল মুদ্রায় তাহাকে পরম ভাগল ও বলিয়া অভিহিত কলা ইচয়াছে। তাহার লাজত্বকালে দেশের সব্বত্রই "ধাৰ্ম্মিক স্বাধী•ত।" বিরাজ করিত অর্থাৎ রাজা যদিও পরমবৈষ্ণণ ছিলেন তথাপি তাহাব জৈন ও অন্যান্য ধয়েব প্রতি সহানুভূতি ছিল, কোন ধন্মের প্রতি বিদ্বেষ ছিল না। সম্রাট স্কন্দ গুপ্তের বাজত্বকাল ৪৬৭ খৃষ্টাব্দের কাছাকাছি সমাপ্ত হইয়াছিল। অনেকের ধাপণ। যে তাছার মৃত্যুর পরই গুপ্ত গাম্রাজ্যের পতন হইয়াছিল। কিন্তু এ ধারণা সত্য নহে । শিললিপি ও সাহিত্যিক প্রমাণের দ্বারা সিদ্ধ হই মুছে যে গুপ্তসামাজ্য পঞ্চম শতাব্দীব উত্ত৭:দ্ধেও পূৰ্ব্বমালব হইতে বঙ্গদেশ পর্যান্ত বিস্তুত ছিল व9 শতাব্দীর প্রারম্ভে ও গুপ্ত রাজগণের অধিকার উত্তপবঙ্গ, বিহার, প্রয়াগ, অযোধ্যা, যমুনা ও নম্মদাব মধ্যবৰ্ত্তী দেশ ( বুন্দেলখণ্ড বধেলখও, জব্বলপুরের নিকটবৰ্ত্তী প্রদেশ ইত্যাদি ) ইহঁতে লুপ্ত হয় নাই । পরিব্রাঞ্জক বংশীয় রাজা সংক্ষোভ ২৮ খৃষ্টাব্দে ডভালা নামক দেশ (আধুনিক জব্বলপুরের নিকটবৰ্ত্তী স্থান ) গুপ্তসম্রাটের অধীনে শাসন কবিতেছিলেন। আবার ৫৩৩ খৃষ্টাব্দে একজন পরমভট্টারক মহারাজাধিরাজ গুপ্তসম্রাটের পুণ্ড বদ্ধনভূক্তি অর্থাৎ


२8°x <८ड ज्ञाझicप्नम्म्ज्ञ ८>==घ =क=>h উত্তরবঙ্গ শাসনের ৰিষয় অবগত হওয়া যায়। ইহাব পরেও ষষ্ঠ ও সপ্তম শতাব্দীতে গুপ্তবংশীয় রাজগণ মগধে ও মালবদেশে দীর্ঘকাল শাসন করিয়াছিলেন। অবশু ৪৬৭ খৃষ্টাব্দের পর পশ্চিম মালব ও সৌবাষ্ট্রদেশে গুপ্তাধিকাবের কোন ও প্রমাণ পাওযা যায় না। স্কন্দ্রগুপ্তের মৃত্যুর অল্পকাল পবেই এই সব দেশে হুণদের অধিকার স্থাপিত ইষ্টয়াছিল। • • থষ্টাব্দের পূৰ্ব্বেষ্ট তাহদের সেনাপতি তোরমাণ মালবদেশ জয় করিয়াছিল ও ক্রমশ: পূৰ্ব্বদিকে অও,সপ হইতে আরম্ভ কৰি য়াছিল। পদ গুপ্তের মৃত্যুর পর হার ভ্রাতা পুর গুপ্ত সিংহাসনে আরোহণ কবিয়াছিলেন । পুরগুপ্ত }মাব গুপ্তেব প্রধান মছিবী অনন্তদেবীর গর্ভে জন্মিয়ছিলেন। স্কন্দ গুপের মৃত্যুর পর তিনিই পদ্ধবয়সে গুপ্তসামাজা পরিচালনার ভার প্রাপ্ত হছগাছিলেন। অতি অল্পকাল মাত্র রাজত্ব কবিয়া পুরগুপ্ত মৃত্যুমুখে পতিত ইষ্টমাছিলেন। র্তাহার মংি ধী সংসদেবীর গভজাত তনয় নরসিংহগুপ্ত পিতার পর সাম্রাজোপ অধিকার প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। নরসিংহ গুপ্ত, বালাদিত্য উপাধি ধারণ করিয়াছিলেন। তাছার মৃত্যু ৪৭ এ থষ্টাব্দের কাছাকাছি কোনও সমসে ইয়াছিল। তাছার মহিষীর নাম ছিল মহালক্ষ্মীদেবী। মহালক্ষ্মীদেবীর গর্ভজাত পুত্র কুমারগুপ্ত দ্বিতীয় বিক্রমাদিত্য উপাধি ধাবণপুৰ্ব্বক সিংহাসনে আরোহণ করিয়াছিলেন। ইহার বাজত্বকাল ৪৭৬-৭৭ খৃষ্টাব্দের কাছাকাছি সমাপ্ত হইয়াছিল। এইরূপে তিনজন সমাট, পুর, নরসিংহ ও দ্বিতীয় কুমারের, রাজত্বকালের সমষ্টি মাত্র দশ বৎসর। দ্বিতীয় কুমারের পর বন্ধুগুপ্ত গুপ্তসাম্রাজ্যের আধিপতা প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। এই বুধগুপ্তের পৃপাবৰ্ত্তী গুপ্তসম্রাটগণের সহিত সম্বন্ধ স্বম্পষ্ট मLर ! হইতে পারে যে তিনি প্রথম কুমারগুপ্তের কনিষ্ঠ পুত্র ছিলেন ; পিতার মৃত্যুব সময় তাহার বয়ঃক্রম অধিক ছিল না, তিনি পর পর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা স্কন্দগুপ্ত ও পুরগুপ্ত, ভ্রাতুপুত্র নরসিংহ গুপ্ত ও পৌত্র কুমারগুপ্ত দ্বিতীয়কে রাজত্ব করিতে দেখিয়াছিলেন। অবশেষে পৌত্রের মৃত্যুর পর কোনও উত্তরাধিকারী না থাকায় তিনিই শাসনদও গ্রহণ কবিয়াছিলেন।