পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুন্ডল জলেক্স তেলাভ - সাগরের জলকে ভূমণ্ডল থেকে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে যেতে পারে। তবে জল তরল পদার্থ, এই দুই ওহেব আকর্ষণের দরুন ফুলে লাফিয়ে ওঠে। তোমবা জান যে পিৰী ও চন্দ্র দু’জনার কেউই দাড়িয়ে নেই । পুথিবী ক্রমাগত চর কীপাক থেতে খেতে স্বল্যকে প্রদক্ষিণ করছে, আর চন্দ্র অনবরত পৃথিবীৰ চারিদিকে ঘুরছে। এই যুবপাক খাওয়াব সময় পুথিবীর যে অংশ যখন চন্দ্রের সামনে আসছে সেগান কার সমুদ্রের জল তখনই ফুলে উঠছে, অর্থাৎ সেই স্থানে জোয়ান আসছে। কিন্তু শুধু যদি এই রকম হত, তা হলে চলিবশ ঘণ্টায়ু মাত্র এক বাব জোখার অসিত, বেন না পুথি পী চলিলশ ঘণ্ট।। একবার পাক পায়। কিন্তু কি ৯ম জান, যখন চক্সের ঠিক কাছের জালগাটায় জোয়ার আসে, সেই সঙ্গে সঙ্গে পুথিবীল অঙ্গ পিঠে অর্থাৎ চন্দ্র হইতে দুব তম প্রদেশেও সমুদ্রেপ জল ফুলে ওঠে । অর্থাৎ যখন ই-পণ্ডে জোয়ার, তখন তার ঠিক উণ্টে। পিঠে নিউজিল্যাণ্ডেও জোয়ার এসেছে । যপন ভারতবর্ষে জোয়ার, তখন তার উণ্টে। পিঠে দক্ষিণ আমেৰিকাব পেক বলিভিয়াতেও জোয়ার এসেছে । একটা ছবি দিলাম এই বাপাব BDSBBB B BBSBBB KKS SBBB B BSBL জোখার, মাঝখানে ৬টা। এই রকমে অtট প্রহণে 6বার জোয়াব, দুবার ভাটা হয় । এর মধ্যে আবার আব একটু কথা আছে ঠিক ৮ ঘণ্টা অন্তর কিন্তু জোমার ভাট। ইয়ু না। যদি শুধু পৃথিবী ঘুরত আর চন্দ্র দাড়িযে থাকত ৩াহলে তাই হত । কিন্তু তাত নয়, পৃথিবী যেমন ঘুবছে চন্দ্র ও তেমনই ঘুরছে। উভয়ের ঘোরার ফলে জোখার ভাটার সময় প্রতিদিন পায় ৩াল্লিশ মিনিট করে পেছিয়ে যায়। নইলে রোজ ঠিক একই সময়ে জোয়ার ভাটা হত । এত গেল শুধু চন্দ্র গ্রহের আকর্ষণেব ফল । এখন দেখা যাক স্বৰ্য্যের আকর্ষণের জন্য আবার কি তফাৎ হয়। স্বর্যা বহুদূরে থাকলেও আয়তনে এত প্রকাও যে সমুদ্রেব জলেব উপর তার প্রভাব থাকতেই হবে। সে প্রভাব স্পষ্ট বোঝা যায় পূর্ণিমা ও অমাবস্তার দিন, যখন স্বৰ্য্য চন্দ্র ও পৃথিবী এক লাইনে সারবন্দি এসে যায়। সমুদ্রেব জল এই দুইদিন একসঙ্গে দুই গ্রহের আকর্ষণের ফলে অনেক বেশ ফুলে ওঠে। পুণিমা অমাবস্তার এই কোর catalogo footo Spring Tide x." উপরোক্ত কারণেই যখন স্বযা ও চন্দ্ৰ পৃথিবীকে আড়দিক হতে টানে, যেমন অষ্টমী তিথিতে, তখন জোয়াবেক জল অনেক কম চড়ে। এই নীচু certotta? **it (f * totalte Neap Tide RIR দেওয়া হয়েছে । খোলা সমুদ্রে সাধাবণ : জোয়ার ভাটাব বা পাবকে মাঝি মালার বড় একটা গুণতর মধ্যে আনে না। কিন্তু খাড়ির মুখে কি নদীর মোহনায় পুশিম। অমাবস্থাতে জলের এত টান হয়, JS JJB KBSBBS JE0 0SK SS এ পর্যন্ত সাগৰ জলের উপব পৃথিবীর বাহিরের আকষণের ফল দেথা গেল। কিন্তু এ ছাড়াও প্রধানত: স্বৰ্য্যতাপের প্রভাবে সমুদে নানা রকম স্রোত এবং প্রবাহের স্বষ্টি হয়। সেগুলোকে বুঝতে হলে পদার্থবিদ্যার দুই একটা নিধম সম্বন্ধে তোমাদের সাধারণ ধাৰণা পাকা প্রয়োজন। এই সাধারণ নিয়মটা তোমাদের মনে রাখা দরকার যে তরল পদাগ বা বাষ্পীয় পদার্থ গরম হলে হালকা হয়ে যায়, হালকা হলেই উপবে উঠে যায়, এবং চারিদিক থেকে ঠাণ্ডা, অতএব ভারী, পদার্থ এসে তার স্থান অধিকার কবে । অাব একটা কথা মনে রাখতে হবে যে জল অপেক্ষা পাথর মাটি অল্প সমযে তপ্ত হয়ে ওঠে, এবং অল্প সমযে জুড়িয়ে যায়। এও তোমরা মনে রেখে। যে নোনা জল বিশুদ্ধ জলের চেয়ে ওজনে ভারী, আর যে জলে যত মুন আছে সেই জলের ওজন তত বেশী। মহাসমুদ্রের সর্বত্র লবণের পধিমাণ যে এক নয, তা তোমাদিগকে আগে বলেছি। তেমনই সৰ্ব্বত্র জলের তাপও এক নয়। স্বাভাবিক কারণে বিধবরেখার কাছের জলের তাপ অত্যধিক, মেক প্রদেশের জল তুষাবশীতল। অতএব তোমরা বুঝতেই পারছি যে, সকল সমুদ্রেব জলের ওজন এক রকম নয় । তাপ ও লবণেব পরিমাণ-ভেদে কোথাও জল ভারী, কোথাও জল হালকা ৷ ওজনের এই তারতম্যের দরুন সমুদ্রে নানা রকম জলস্রোত উৎপন্ন হয়। কিন্তু সাগর জলের প্রবাহাদি প্রধানতঃ নির্ভর করছে বায়ুপ্রবাহের উপর। তাই জগতের প্রধান Հ88(t