পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিকাল হয়, সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে । বনমালী ফেরো না । ছোট বড় প্রায় চল্লিশ জন মানুষের রাত্ৰেৱ খাবার জন্য রান্না চড়ানো বায় না । বড় উনান দুটো ধরাবার মত কয়লা পর্যন্ত বাড়ীতে নেই ! সমরেশের মা কল্যাণী ব্যাকুল ভাবে বলে, এমনি হাত খালি তোর ? একটা বেলা চালাতে পারবি না ?

পয়সা-কড়ি আমায় কিছু দেয় নাকি ?

মা কোথা থেকে লুকানো একটা ভাঙা সোনার সেকেলে জিনিষ। এনে । BB DBBBDS DDD DS DBDBDB SDDDDS S KDuD S iDD BBB S DDD S Y আছে বল ? কীই বা খায়-পাখীর আহার । তোদের ভালর জন্যই পাগলামি করছে। অনেক রাতে বাজার নিয়ে বনমালী বাড়ী ফেরে । কল্যাণীর অনুযোগের জবাবে হাই তুলে বলে, টাকার খোজেই বেরিয়েছিলাম--তাবিলে কি কিছু আছে আর ? ছুটির বাজার, টাকা যোগাড় করা কি সোজা ব্যাপার । কাল পরশু বাদে কি হবে তা শুধু ভগবান জানে । জোরে জোরে সকলকে শুনিয়েই বনমালী এসব বলে । সমরেশের মুখটাই সবচেয়ে বেশী লাল হয়ে যায়। অন্য আত্মীয়েরা অনেকেই পরদিন বিদায় নেয়, বাকী ক’জনও কেটে পড়ে কয়েকদিনের মধ্যে । BBB DDD DDSS SDBD BD DBDB giB BB DBD DD হয়ে বসে থাকে । সেদিন রাত্রেই নিজেরা পরামর্শ করে, বনমালী ফিরে আসার পর ब्राऊ ठूछे *र्थख् ।