পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাঙ্ক কোন এজেন্সীতে বেতন আর কমিশনের জোড়াতালি ব্যবস্থা নয়, স্বাধীনভাবে তার নিজের কারবার গড়ে তোলার ব্যবস্থা । অণিমার ধৈর্য ভঙ্গ হয়। ঃ এক মনে কি ভাবিছ ? ঃ কি ভাবছি ? ভাবছি আমার জন্য তোমার এত দরূদ জাগল কেন । কেউ পারে নি-তুমি কেন মামাকে আমার দায় ঘাড়ে নিতে রাজী কাঁৱালে। অণিমার মুখ খুশীতে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে, তারপরেই যেন মেঘে ঢেকে গিয়ে দু'চোখে ধারাবর্ষণ শুরু হয়। সমরেশ বিব্রত ও আশ্চৰ্য হয়ে চেয়ে থাকে । নিজের মনে থানিক কেঁদে চোখ মুছে অণিমা বলে, দিদি তোমায় কত ভালবাসত, তুমি দিদিকে কত ভালবাসতে-জানি না ভেবেছ ? বললাম তো, দিদির মুখে কত গল্পই যে শুনেছি তোমার । অসুখে কি রকম মনমোৱ । হয়ে গেল, শুধু তোমার কথা বলতে গিয়ে মুখে হাসি ফুটত। কি বলত জানো ? একমাত্ৰ তোমার নাকি খাটি দরদ ছিল দিদির জন্য । অণিমা আবার একটু কেঁদে নিয়ে আবার চোখ মুছে বলে, তোমার মামার কাছে দিদির মরার ঘটনাও শুনেছি। দিদি মরত ই-কিন্তু তুমি না। এলে, বুদ্ধি করে ওনাকে ফোন করে ডাক্তার না ডাকলে দিদির নাকি এমন যন্ত্রণা হত যে পাগল হয়ে ছাত থেকে লাফিয়ে পড়ত, নয় কাপড়ে শিল্পরিট ঢেলে জালিয়ে দিত্য এটা জানা ছিল না । খানিকক্ষণ চুপ করে থেকে সমরেশ বলে, মামীমার কি হয়েছিল আজও আমি জানি না । ঃঃ আমিও ঠিক বুঝি না। ডাক্তার ব্যানাজি নাকি বলেছেন যে কিছুদিন হার্টের কি গোলমালের সঙ্গে নাৰ্তাস ব্রেকডাউন হয়েছিল । দুটো একসঙ্গে = कुल विधि बांकि ईfbg t R