পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভবানীর সঙ্গে নন্দিতার বিয়ে হবার পর একমাত্র সমরেশ ছাড়া কারো মনে 6कॉन जश्न छेिल न । সমরেশের মনে সংশয় ছিল বলেই নন্দিতা পাটনা চলে যাবার পর কুমার যে ভবানীর কাছে ব্যাপার বুঝতে গিয়েছিল-সে সম্পর্কে কুমারের অজুহাত সে মানতে পারে নি। সাইকোলজির বই ঘাটা বিদ্যা বাস্তবে মিলিয়ে দেখতে চায়-হাস্যকর অজুহাত মনে হয়েছিল। ভবানী হঠাৎ অণিমাকে বিয়ে করে ফেলার কয়েক মাস পরে নন্দিতা ফিরে এলে একটু ঘনঘনই কুমার ও নন্দিতার দেখাশোনা হচ্ছে জেনে অন্য সকলে খেয়াল করার আগেই কুমারের মা আর সুমিত্ৰা রীতিমত শঙ্কা বোধ করে। সুমিত্ৰা একদিন বলেই বসে, নোনাদি একবারটি আসে না।--তুমি ५ऊ घन घन ७द्ध दांख्रि यां७ शाखा ? “ ሓ কুমার হেসে বলে, কী বকছিস পাগলের মত ? ঘন ঘন তোর নোনাদির दांख्रि शांद्दे ?

बां७ न्l ? : দু’তিন মাসে দু’তিনবার গিয়েছি কিনা সন্দেহ । আমার সময় আছে কারো বাড়ি যাবার ?

সুমিত্ৰা বোকার মত বলে, রোজ রোজ তোমাদের তবে দেখা হয় কি করে । কুমার গম্ভীর হয়ে গিয়ে গভীর খেদের সঙ্গে বলে, তুই এমন ছ্যাচরা হয়ে গেছিল? এসব ভাবনা নিয়ে মাথা খারাপ করিস ? আমি ইচ্ছে করলেই তোদের ভাসিয়ে দিয়ে তোর নোনাদিকে নিয়ে চির জীবনের জন্য হনিমুন করতে চলে যেতে পারতাম-তোদের জন্যই আমি তা করিনি। আমরা কি ঠিক করেছিলাম জানিস ? আমরা মানে তোর নোনাদি আর আমি যা ঠিক করেছিলাম।-দূরের কোন একটা শহরে দু’জনে যেমন তেমন চাকরী নিয়ে চলে যাব-আর ফিরব না । তিন বছর চেষ্টা করে কোন একটা সহরে আমরা S 85