পাতা:শেষের পরিচয় - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষের পরিচয় একটিমাত্র পাণ্ডুর, রুগ্ন মুখখানিকেই সর্বদিকে ঘিরিয়া । সংসারে নিরাসক্ত দরিদ্র পিতা ঈশ্বর চিন্তায় নিমগ্ন, কিছুই তাহার চোখে পড়েনা,-সেইখানে রেণু একেবারে একা । দুর্দিনে সাস্তুনা দিবার বন্ধু নাই, বিপদে ভরসা। দিবার আত্মীয় নাই—সেখানে দিনের পরে দিন তাহার কেমন করিয়া কাটিবে ? যদি কখনো এমনি অসুখে পড়ে-তখন ? হঠাৎ যদি বুদ্ধপিতার পরলোকের ডাক আসে-সেদিন ? কিন্তু উপায় নাই-উপায় নাহি । তাহার মনে হইতে লাগিল পিঞ্জরে রুদ্ধ করিয়া তাহারি চোখের উপর যেন সন্তানকে তাহার কাহারা হত্যা করিতেছে। সবিতার চৈতন্য হইল ষখন গাড়ী আসিয়া তাহার দরজায় দাড়াইল । উপরে উঠিতে ঝি আসিয়া চুপি-চুপি বলিল, মা, বাবু বড় রাগ করেছেন। --কখন এলেন তিনি ? —অনেকক্ষণ। বড়-ঘরে বসে বিমলবাবুর সঙ্গে কথা কইচেন। -তিনি কখন এলেন ? -একটু আগে । এখন হঠাৎ সে ঘরে গিয়ে কাজ নেই মা, রাগটা একটু পড়ুক । , لا সবিতা ভ্ৰকুট করিল, কহিল তুমি নিজের কাজ করোগে । সে স্নান করিয়া কাপড় ছাড়িয়া বসিবার ঘরে আসিয়া যখন দাড়াইল তখন সন্ধ্যার আলো জ্বালা হইয়াছে, বিমলবাবু দাড়াইয়া উঠিয়া নমস্কার করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, কেমন আছেন। আজ ? --ভালো আছি। বসুন । তিনি বসিলে সবিতা নিজেও গিয়া একটা চৌকিতে উপবেশন করিলেন। বিমলবাবু বলিলেন, শুনলুম। আপনি দুপুরের পূর্বেই বেরিয়েछ्एिन्ना,-ञ्षांची आi°नांद्र श्रीं७l পৰ্যন্ধ হয়নি ।