পাতা:শেষের পরিচয় - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રે শেষের পরিচয় জজের রায়ের জন্য অপেক্ষার মতই শ্বাসরোধিকার প্রতীক্ষা । তাই दानछिनाभ | রাখাল বলিল, তুমি ব্যস্ত হোয়েনা। আমি কয়েকদিনের মধ্যে নিজেই তোমাকে জানিয়ে যাব । যোগেশকে প্ৰসন্ন করিয়া রাখাল তাহার মেস হইতে যখন বাহির হইল রাত্রি দশটা বাজিয়া গিয়াছে । বন্ধুর সনির্বন্ধ অনুরোধের কথাটাই ভাবিতে ভাবিতে রাস্তা চলিতেছিল । বিবাহের পাত্ৰীটি সে দিল্লীতে নিজচক্ষে দেখিয়া আসিয়াছে। বয়সী। আঠারো উনিশ হইবে । বেশ মোটাসোটা গোলগাল । রং ফর্স না হইলেও কালোও বলা চলেন । চেহারায় স্বাস্থ্যের লাবণ্য আছে । লেখাপড়া মোটামুটি শিখিয়াছে। সুচিশিল্প ও রন্ধনাদি গৃহকৰ্ম্মে সুনিপুণা বলিয়া পাত্রীর পিতা উচ্ছসিত সার্টিফিকেটু নিজমুখেই অযাচিত দাখিল করিয়াছিলেন । মেয়েটি রাখালকে এবং যোগেশকে নমস্কার করিয়া অতিশয় গম্ভীরমুখে BBDBBB BDBBDBB BDDBu SDDBDD DBBBBDSS DDDD S DBBD DDD প্ৰজাপতির দুৰ্ব্বিপাকে তাহার পত্নী হইয়া গৃহে আসে, কেমন মানাইবে ? মেয়েটির সেই অতিগম্ভীর মুখ ও উঁচু করিয়া বাধা ঢিবির মত মস্ত খোপাসমেত অতি অবনত মাথাটি মনে পড়িয়া রাখালের অকস্মাৎ अङारु झाभि स्रानिल् । জীবনের সর্ব অবস্থায় সকল প্রকার দুঃখে-সুখে পাশে দাড়াইয়া হাসিমুখে আশ্বাস দিতে পারে, আনন্দ ও তৃপ্তি পরিবেশন করিতে পারে, এমনতর ভরসা করা যাইতে পারে কি ঐ মেয়ের’পরে ? দূর দূর । দিল্লীতে আরও যে কয়টি পাত্রী রাখালকে দেখানো হইয়াছিল তাহারাও কম বেশি তথৈবচ। রাখালের মানসপট চিন্তায় চিন্তায় বহু