পাতা:শেষের পরিচয় - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৪৬

ES শেষের পরিচয় --তোমার প্র্যাকটিস তা’হলে বেশ জমে উঠেছে বলে, **$'سے ق، ب তা” আপনার আশীৰ্বাদে নেহাৎ মন্দ নয় । ഴ്സ് রোজীই এনিগেজড় আছি । ) --বেশ বেশ, তুমি জীবনে উন্নতি করতে পারবে । তারক বিনম্রহস্যে বিমলবাবুর পা ছুইয়া প্ৰণাম করিয়া গাড়ী হইতে भिो {5न् । পটলডাঙায় আসিয়া দেখা গেল, রাখালের বাস ডবল তালায় রুদ্ধ । সংবাদ পাইবারও কোনও উপায় সেখানে নাই । বিমলবাবু সেখান হইতে ফিরিয়া সবিতার বাসায় আসিয়া নামিলেন। তাহাব কণ্ঠের সাড়া পাইয়া সারদা তাড়াতাড়ি বাঠিয়ে আসিয়া হাসিমুখে প্ৰণাম করিল। বিমলবাবুর পানে তাকাইয়া বলিল, আপনি ভারি রোগী হয়ে গেছেন। কালোও হয়েচেন খুব । সেদেশের জল-চাওয়া বুঝি । ভাল নায় ?-- বিমলবাবু সহাস্তে জবাব দিলেন, দুনিয়ায় মায়েদের নজর চিরকাল ধরে এই একই কথা করে আসছে। ছেলে কিছুদিন ঘরের বাইরে ঘুরে ঘরে ফিরলে মায়েরা তার আপাদ-মুস্তক নিরীক্ষণ করে গায়ে মাথায় বুলিয়ে বলবেনই, আহ, বাছা আমার আধখানা হয়ে ক্রিরোচ।)। আমি যে এরচেয়ে কম কালো ছিলাম বা বেশি মোটা ছিলাম, তার উপযুক্ত প্রমাণ কৈ সারদা-মা ? ? সারদা লজ্জিত হইয়া পড়িল। বিমলবাবুর কথা এড়াইয়া বলিল, বসুন; মাকে ডেকে দিচ্চি । ডাকিতে হইলন। রান্নাঘর হইতে সবিতা বাহির হইয়া আসিলেন। পরিধানে' আধময়লা মোটা মিলের শাড়ী, শুভ্ৰ ললাটের পরে ও ক্যানের পাশে কেশগুচ্ছ রুক্ষ রেশমের ন্যায় দুলিতেছে। চেহারা