পাতা:শ্মশান-বাসিনী - কালীকিঙ্কর যশ.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শব সাধক ৷ v99 DDDB BDBDBDD DD S S DBD DBD BD DBBDD DDS দেহ আপাদমস্তক নিরীক্ষণ করিয়া বলিলেন, “সুরেন্দ্ৰ ! বালিকাটীকে বিষধর সৰ্পে দংশন করিয়াছিল ; বিযে ইহার সর্বাঙ্গ ! জর্জরিত হইয়া রহিয়াছে। ইহার আত্মীয়গণ মৃতজ্ঞানে ইহাকে | শশানে ফেলিয়া দিয়াছিল। কি দারুণ ভ্ৰম । উহার প্রাণবায়ু { এখনও বহির্গত হয় নাই, ঔষধ প্রয়োগ করিলে বোধ হয় বাচিতেও পারে। তুমি ইহাকে তোমার কুটীরে লইয়া যাও—ধীরে ধীরে ইহার দুটি চরণ নামাইও, যেন কোনরূপ আঘাত প্ৰাপ্ত না হয়, আমি আসিতেছি।” সন্ন্যাসী চলিয়া গেলেন, সুরেন্দ্ৰ বালিকার দেহ লইয়া কুটির মধ্যে স্থাপিত করিল। অনতিবিলম্বে কতকগুলি লতা পাতা হন্তে করিয়া সন্ন্যাসী তথায় উপস্থিত হইলেন এবং বালিকার সর্বাঙ্গে তাহার রস মাখাইতে লাগিলেন,-তাহাতে কোন প্রকার ফল দর্শিল না। সুরেন্দ্রকে ৰলিলেন, “কুটীরে ছুরিকা আছে, শীঘ্ৰ আমার নিকট লইয়া আইস।” সুরেন্দ্র ছুরিকা আনিলে বালিকার দেহের স্থানে স্থানে বিদীর্ণ করিয়া তন্মধ্যে ঔষধের রস প্ৰবিষ্ট করাইতে লাগিলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে দেহের অনেক বিবর্ণিতা দূর হইল, অল্প অল্প নিশ্বাস প্ৰশ্বাস বাহিতে লাগিল । সুরেন্দ্ৰ সন্ন্যাসীর অসাধারণ শক্তির পরিচয় পাইয়া একবারে আশ্চৰ্য্যান্বিত হইলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে বালিকা ধীরে ধীরে মুখ ব্যাদান করিয়া যেন কিছু খাইতে চাহিল। সন্ন্যাসী সেই সকল লতার রস নিষ্পীড়ন করিয়া মুখে ঢালিয়া দিলেন। বালিকা অল্পে অল্পে চক্ষু মেলিল । এদিকে সন্ন্যাসীর সাধনার সময় উপস্থিত, বিপ্রদাস আসিয়া কহিল, “প্ৰভো ! অস্থি পাওয়া গিয়াছে।” जनानी। ५aथन ब्रांखि कट ? A. 8 )