পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

jठ्या ९३ दख्खाढ অতিকায় জন্তুদের মত এক একটির আকৃতি । প্ৰথম ডিঙ্গার সম্মুখে স্বর্ণ-ফলকে “সিংহ-মুখ” নাম অঙ্কিত; তাহার r গলুইটি সুদৃশ্য কেশরযুক্ত সিংহমুখের আকৃতি। “সিংহমুখ” পঞ্চাশটি কামানে ভৰ্ত্তি। তাহার পরের ডিঙ্গ “বুনো মোষ”, নামানুসারেই গলুইয়ের গঠন, এবং পূর্ববৎ স্বর্ণফলকে “বুনোমোষ” উৎকীর্ণ। ইহা বারুদে বোঝাই । রক্তবর্ণ দুইটি কাচ-খণ্ডে S BBDBBB DD uD DDBDSSYDB SDBDBDBBBBDD DD DBB রক্তবর্ণ চক্ষুর মতই দেখায়,-ডিঙ্গির বর্ণও মহিষের গায়ের মত ছাই রং । তৃতীয় ডিঙ্গির একদিক হইতে অন্যদিক যাইতে প্ৰায় ৮ মিনিট সময় লাগে ; এই ডিঙ্গির নাম “গোধিকা”। বলাবাহুল্য বাজাসনের শিল্পীরা যে যে পশুর নাম ডিঙ্গিগুলিকে দিয়াছে, তদনুসারে তাহদের ভীষণ আকৃতি গঠিত হইয়াছে। এই ডিঙ্গিতে তীরন্দাজ সৈন্যেরা চলিয়াছে। তাহার পরের ডিঙ্গাগুলি খুব দীর্ঘ ; তাহার একখানির নাম “সরীসৃপ”, অপর একখানির “মকরমুখ”, --আর একখানির নাম “হিংসারব”। শেষোক্ত এই ডিঙ্গিখানি জলে চলিবার সময় তরঙ্গের মধ্যে বহু হংসের মিলিত কণ্ঠের মত একটা কলরব হয়। প্ৰায় ষাটখানি ডিঙ্গিভরা পদাতিক সৈন্য ; “তিমিঙ্গিল” নামক ডিঙ্গিতে মহারাজার স্বীয় লেঠেলদের স্থান হইয়াছে। “হাঙ্গরে” তীরন্দাজ সৈন্য, “সিন্ধুঘোটকে” বাজাসনের অজেয় ঢালী সৈন্য। কোন কোন ডিঙ্গি বন্দুকে, কোন কোন ডিঙ্গি তীরে পূর্ণ। “রাঘব-বোয়াল” ডিঙ্গিতে ধনুকধারী NR