পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مه/te মহামনা ব্যক্তি একাই সেই গ্রামের ২২টি দুর্গোৎসবের ব্যয় বহন করিতেন। মদ্যের অবাধ স্রোতে সেই সমৃদ্ধি আজ কোথায় ভাসিয়া গিয়াছে ! সম্ভবতঃ বিষ্ণুদাশ ফৌজদার যখন প্ৰথম সুয়াপুরে আসেন, তখনও বাজাসনের প্রাধান্য কিছু কিছু ছিল, কারণ ইহারা “বাজাসনের দাশ,” ও হরিমোহন চক্ৰবৰ্ত্তী প্ৰভৃতি কয়েকটি ব্ৰাহ্মণ" বাজাসনের চক্ৰবৰ্ত্তী” “নামে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু sDS uBB DBDDDB DBBD DDBDB SDBDBD Su DDBB S বাজাসনের বৌদ্ধ-বিহারে তান্ত্রিক অধোগতির জন্য ইহা উত্তরকালে অত্যন্ত নিন্দিত হইয়াছিল বলিয়াই হয়তঃ এই বিরক্তির কারণ ঘটিয়া থাকিবে । এই ভাবে এ দেশে বৌদ্ধ তান্ত্রিকতার ও তৎসহ বৌদ্ধ স্মৃতির বিলোপ ঘটিয়াছে। বাজাসন হইতে ৫৬ মাইল দূরে প্রসিদ্ধ ধামরাই গ্ৰাম—পূর্বকালের একটা বৃহৎ ঐতিহাসিক কেন্দ্ৰ। প্ৰাচীন কাগজ পত্রে এই গ্রামের “ধৰ্ম্ম রাজিক” নাম দেখিতে পাওয়া যায়। কেহ কেহ বলেন, এই প্ৰতিষ্ঠানটি অশোকের বহু সংখ্যক “ধৰ্ম্ম রাজিকার” অন্যতমইহাতে অনেক প্ৰাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন আছে। এই গ্রামে বিখ্যাত যশোমাধবের অতিকায় রথ ও সুদৰ্শন বিগ্ৰহ বিদ্যমান এবং ইহাতে প্ৰতিবৎসর বর্ষাকালে যে মেলা বসিয়া থাকে, তাহা পূর্ব বঙ্গের একটা বিখ্যাত প্ৰতিষ্ঠান। ভাওয়ালের ইতিহাসে নবীনচন্দ্র ভদ্র দীখল ছিটের চণ্ডাল বংশীয় রাজা প্ৰসন্ন ও প্ৰতাপ রায়ের উল্লেখ করিয়াছেন। তঁহাদের এক ভগ্নী ছিলেন, তাহার নাম মঘী। সাভারে হরিশ্চন্দ্র রাজার বাড়ী