পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্যামল ও কাজল দেখিতে পায়, আকাশে পাখীরা কত উচ্চে উড়িয়া যায়-মানুষ চেষ্টা করিলে এই সমস্ত শক্তিই আয়ত্ত করিতে পারে। কিন্তু ততঃ কিম ? ক্ষমতা-বলে লোকের প্রতিষ্ঠা হয়। যাহার ক্ষমতা আছে, তাহার কাছে জগৎ অবনত। সেই ক্ষমতা কে না চায় ? দেখ, আমি ক্ষমতা চাই না। ঐ সকল জীব-জন্তুর সে সকল ক্ষমতা আছে তাহাতে কি উহারা । আমাদের প্ৰণম্য হইয়াছে ? বলি, মান্ধাতা, জরাসন্ধের ক্ষমতা ছিল, তাহারা কি লোকের নিকট পূজা পান ? কয়েকজন ফকির, সাধু, সন্ন্যাসীর জন্য কত মঠ-মন্দির উঠিয়াছে। লোকের নিত্যপূজ আঁহাদের উদ্দেশ্যে যাইতেছে। সুতরাং লোকে সর্বগ্রাসী ক্ষমতাকে ভয় করিতে পারে, কিন্তু তাহাকে পূজা করে না।” এই কথা হইতেছিল, এমন সময় একটি তরুণ বালক সেখানে আসিয়া বসিল। বালকের মাথায় চুলের গুচ্ছ, একরাশ কৃষ্ণবর্ণ ফুল যেন কে তাহার মাথায় ছড়াইয়া দিয়াছে! আঁটা-সাটা পোষাকে দেহ আবৃত, শুধু মুখখানি ও অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কিয়দংশ দেখা যায়। তাহাতে মনে হইল, লক্ষ ছেলের মধ্যে ইহাকে বাছিয়া লণ্ডয়া যায়। এ ছেলে যেন সুকোমল একটি পুষ্প, সুরভিাই যেন ইহার সম্পত্তি, নৈসৰ্গিক কোমলতাই যেন ইহাকে নিজ হন্তে লাবণ্যের ফুলহার পরাইয়া দিয়াছে। দুইটি চক্ষুর দৃষ্টি DD BDS D DBS D DBD S BB BDB DDB DuBBBrS শিশির বিন্দু ও উষার আলো তাহার অনাগত সৌন্দৰ্য্যের আগমনী বুঝাইতেছে। বালকটিকে দেখিয়া শ্যামলের চক্ষু দুইটি স্থির Sy bbም