পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Jभव्ल ७3 ञ् মণিটি চাস ? তুমি ওটা দিতে পারি। কিন্তু আমার কর্থী’ রাখতে পারিবি ?” তখন তাহাদুক্ত সমস্ত কথা অতি গোপনে । খুলিয়া বলিলাম। ফাউচ-“এটা কি ভাল করিয়াছ ? সে যদি প্ৰকাশ করিয়া ফেলে । অবশ্য যদি আমাদের উদ্দেশ্য সাধন হয়, তবে পদ্মরাগ মণি দিতে আমার আপত্তি নাই।” মণিবজ-“কিন্তু রত্নপ্রভকে আমি শপথের পর শপথ করাইয়া তবে বিষয়টি জানাইয়াছি। সে প্রথমতঃ এমন ভাব দেখাইল, যেন সে মৃত্যুযন্ত্রণা ভোগ করিতেছে। তাহার পর তাহাকে মণিটি কত শত বৎসর পূর্বে কোন রাজার কাছ থেকে পাওয়া । গিয়াছিল এবং কত যে জহুরী ইহা দেখিয়া বিস্ময় প্ৰকাশ করিয়া গিয়াছে, তাহার বর্ণনা দিতে লাগিলাম। তাহার ফলে, দেখিলাম, সাপ যেরূপ মন্ত্রবলে ফণা তুলিয়াও কামড়াইতে ভুলিয়া যায়, তাহারও। সেইরূপ অবস্থা হইল। সে স্বীকার করিয়াছে। কিন্তু এখন তো ধীরে বিষ-প্রয়োগের সময় নাই। অমাবস্যা পরশু-দিন । সেই দিন একটা বিষেই উহাকে শেষ করিয়া ফেলিতে হইবে।” ফাউচ-“তাই কর বাবা । তাহার পর সিদ্ধিলাভ হইলে আমাদের পায় কে ? এই সকল বিয়োগান্ত ইতিবৃত্ত বর্ণনা করিবার আর ধৈৰ্য্য নাই। রাজবৈদ্যের ঔষধের নাম করিয়া রত্নপ্রভ শ্যামলকে, সেই Ybr(t