পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্যামল ও কাজল যুবকের কথায় শৈবাল রায়ের মনের একটা যবনিকা যেন মুক্ত হইয়া গেল। তাহার বড় ভাই যে সংসারের প্রতি কেন বিরূপ হইযাছিলেন, তাহার সমাধান করিতে যাইয়া তিনি কত ভাবিয়াছেন! স্বরূপ সিং প্রভৃতি বন্ধুদিগকে মিথ্যা সন্দেহ করিয়াছেন । আজ সে সকল ভাবনার ও সন্দেহের অবসান হইল । রাজা বলিলেন—“আচ্ছা, তুমি সেনাপতির গৃহে বাস কর।” মন্ত্রীকে ডাকিয়া রাজা আদেশ করিলেন,-“কানাই নদের অপর পারে ইরতা ও আটগ্রাম, এই দুইটি সমৃদ্ধ পল্পী যুবককে দেওয়া হোক। তৎসঙ্গে ধলেশ্বরীর মধ্যে যে দুই ক্রোশ দীর্ঘ চরাভূমি উঠিয়াছে, ও পার্শ্বে নদী অন্য দিকে বহমান রহিয়াছে, সেই ‘ব’ দ্বীপাকৃতি ভূমিখণ্ডে চাষাদিগকে উপনিবিষ্ট করিয়া তাহাও যেন বালকের নামে লেখাপড়া করিয়া দেওয়া হয়।” . छङ्छ्रे । “নয় দেউড়ী পার হ’য়ে গেলাম দরবারে। সিংহসম দেখি রাজা সিংহাসনপরে ॥ রাজার সভাখান যেন দেব-অবতার । দেখিয়া আমার চিত্তে লাগে। চমৎকার । চারিদিকে ধাওয়া ধাই রাজার আবাসে ' *',