পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|/c এবং দ্বিতলেব কিছু অংশ ভগ্নধ্বজের ন্যায় সেদিন পৰ্য্যন্তও জাগিয়া ছিল। দশদিগের জনৈক বংশধর দিবাকর দাশ-খনিত বিশাল দীঘি এখন শুকাইয়া গিয়াছে এবং সেই স্থানের উপর ৬/বামাচরণ সেনের বাড়ী হইয়াছে। . প্ৰায় ২০০ বৎসর পূর্বে শিবশঙ্কর দাশ রাধাকান্তের যে মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন, তাহ নানা কারুকাৰ্য্য-সমন্বিত ছিল । বিষ্ণুদাশের বংশধর অধ্যাপক ডাক্তার তমোনাশ দাশ। সেই মন্দিরস্থিত কারুকাৰ্য্যভূষিত একখানি কাঠের সিংহাসনের ভগ্নাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মিউজিয়ামে উপহার দিয়াছেন । এই দাশেরাই প্ৰসিদ্ধ গুপ্ত বংশীয়দিগকে সুয়াপুরে প্রতিষ্ঠাপিত করেন। গুপ্ত বংশে সিবিলিয়ন জজ কেদার নাথ রায় ও তাহার দুই সিভিলিয়ান পুত্র মিঃ জে, এন, রায় ও এস, এন, রায়, সুপ্ৰসিদ্ধ সন্দরওয়ালা কালীকিঙ্কর রায়, শ্ৰীনাথ রায় ও ঢাকার শ্রেষ্ঠ উকিল বরদা কিঙ্কর রায় এবং লালাবাৰু প্ৰভৃতি প্ৰথিতযশা লোক स्मृ३श्c कलेिशांछिनन । কিন্তু মনে হয়, সুয়াপুরের অৰ্দ্ধ মাইল পশ্চিমে যে ৭৮টি ভিটি “বাজাসনের ভিটি’ নামে পরিচিত, তাহাই এই অঞ্চলের সর্বপ্রধান ও প্ৰাচীনতম কীত্তি। নিবারণ চন্দ্ৰ দাশ নামক একজন সেটেলমেণ্ট অফিসার বিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে স্থানীয় জমিদারদের নিকট হইতে চান্দা সংগ্ৰহ করিয়া এই ভিটগুলির একটির খনন-কাৰ্য্য আরম্ভ করিয়াছিলেন, তিনি এই ভিটতে বিশাল একটা শ্রোতৃগৃহের ভিত খুড়িয়া পাইয়াছিলেন, প্রস্তরের ও মাটীর বুদ্ধমুত্ত ও নানাবিধ প্ৰাচীন বৌদ্ধাধিকারেব ভগ্নাবশেষ তথায় আবিষ্কৃত