পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 শ্ৰীকাক্ত গর্বভরে আমার প্রতি কটাক্ষ হানিয়া প্রশ্ন করিলেন, কেয়া বাবুসাহেব, আপ যায়েগা ? যায়েগা বৈকি । যায়েগা । আচ্ছা, আপ কা খুশি । প্ৰাণ যানেসেআমি হাসিয়া বলিলাম, না বাবুজী, না। প্ৰাণ গেলেও তোমাকে দোষ BLB DD DS LDBDD DBY BBD S SBB BDD zzKL DLD DD শুধু হাতে যাব না-বন্দুক নিয়ে যাব । তখন আলোচনাটা একটু অতিমাত্রায় মুখর হইয়া উঠিল দেখিয়া আমি উঠিয়া গেলাম। আমি পাখি মারিতে পারি না, কিন্তু বন্দুকের গুলিতে ভূত মারিতে পারি ; বাঙ্গালীরা ইংরাজী পড়িয়া হিন্দুশাস্ত্ৰ মানে না ; তাহারা মুরগি খায় ; তাহারা মুখে যত বড়াই করুক, কাৰ্যকালে ভাগিয়া যায় ; তাহাদিগকে তাড়া দিলেই তাহদের দাঁতকপাটি লাগে---এই প্রকারের সমালোচনা চলিতে লাগিল। অর্থাৎ যে সকল সূক্ষ্ম যুক্তিতর্কের অবতারণা করিলে আমাদের রাজা-রাজড়াদের আনন্দোদয় হয় এবং তঁহাদের মস্তিষ্ককে অতিক্ৰম করিয়া যায় না। অর্থাৎ তঁাহারাও দু’কথা কহিতে পারেন, সেইসব কথাবার্তা । ইহাদের দলে শুধু একটি মাত্ৰ লোক ছিল, যে স্বীকার করিয়াছিল, সে শিকার করিতে জানে না, এবং কথাটাও সে সচরাচর একটু কম কহিত এবং মদও একটু কম করিয়া খাইত। তাহার নাম পুরুষোত্তম। সে সন্ধ্যার সময় আসিয়া আমাকে ধরিল-সঙ্গে যাইবে। কারণ, ইতিপূর্বে সেও কোনদিন ভূত দেখে নাই। অতএব আজ যদি এমন সুবিধা ঘটিয়াছে, তবে ত্যাগ করিবে না, বলিয়া খুব হাসিতে লাগিল। জিজ্ঞাসা করিলাম, তুমি কি ভূত মান না ? ५aीकयौ न । 6न्न भन्न न ? মানি না, নেই বলে ; এই বলিয়া সে প্রচলিত তর্ক তুলিয়া বারংবার’ অস্বীকার করিতে লাগিল । আমি কিন্তু অত সহজে তাহাকে সঙ্গে লইতে স্বীকার করিলাম না -