পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&wig »bዎ পরদিন এসে ডিঙি কেড়ে নিয়ে গেলাম। বললাম, নৌকা ঘাট থেকে চুরি क*द्ध वाद्ध cकठ ५agनछिल-क्योंभि नश । তবে এ-সকল এর কল্পনা নয়-একেবারে হাতে-নাতে প্ৰত্যক্ষ-করা সত্য। ক্ৰমশঃ ডিঙি খাঁড়ির সম্মুখীন হইলে দেখা গেল, জেলেদের নৌকাগুলি সারি দিয়া খাঁড়ির মুখে বাধা আছে-মিটমিট করিয়া আলো জ্বলিতেছে। দুইটি চড়ার মধ্যবৰ্ত্তী এই জলপ্ৰবাহটা খালের মত হইয়া প্রবাহিত হইতেছিল। ঘুরিয়া তাহার অপর পারে গিয়া উপস্থিত হইলাম। *ে -স্থানটায় জলেব বেগে অনেকগুলো মোহানার মত হইয়াছে এবং সবকয়টাকেই, বুনো ঝাউগাছে একটা হইতে আর একটাকে আড়াল করিয়া রাখিয়াছে। একটাব ভিতর দিয়া খানিকটা বাহিয়া গিয়াই আমরা খালের মধ্যে পড়িলাম। জেলেদেব নৌকাগুলো তখন অনেকটা দূরে কালো কালো ঝোপের মত দেখাইতেছে। আরও খানিকটা অগ্রসর হইয়া গন্তব্য স্থানে পৌছানো গেল। ধীবর-প্রভুরা খালেব সিংহদ্বার আগুলিয়া আছে মনে করিয়া এ স্থানটায় পাহারা রাখে নাই । ইহাকে মায়াজাল বলে । খালে যখন জল থাকে না, তখন এধার হইতে ও ধার পর্যন্ত উচু উচু কাঠি শক্ত করিয়া পুতিয়া দিয়া তাহারই বহির্দিকে জাল টাঙাইয়া রাখে। পরে বর্ষার জলস্রোতে বড় বড় রুই-কাতলা ভাসিয়া আসিয়া এই কাঠিতে বাধা পাইয়া লাফাইয়। ওদিকে পড়িতে চায় এবং দড়ির জ্ঞালে আবদ্ধ হইয়া থাকে । দশ, পনের, বিশ সেব রুই-কাতলা গোটা পাঁচ-ছয় ইন্দ্ৰ চক্ষের নিমেষে। নৌকায় তুলিয়া ফেলিল। সেই বিরাটকায় মৎস্যরাজেরা তখন পুচ্চতাড়নায় ক্ষুদ্র ডিঙিখানা যেন চুৰ্ণ বিচুর্ণ করিয়া দিবার উপক্ৰম করিতে লাগিল এবং उाशन अब s दए कभ श्ल ना । এত মাছ কি হবে ভাই ? কাজ আছে। আর না, পালাই চল। বলিয়া সে জাল ছাড়িয়া দিল । আর দাড় টানিবার প্রয়োজন নাই। আমি চুপ করিয়া বসিয়া রহিলাম। তখন তেমনি গোপনে আবার সেই পথেই বাহির হইতে হইবে। অনুকুল স্রোতে মিনিট দুই-তিন খরবেগে ভঁাটাইয়া আসিয়া হঠাৎ একস্থানে একটা