পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫২

छैकास्नु চাহিলাম। এ কয়টি টাকাই আমাব ছিল। ইন্দ্রের কাজে লাগিব।ার অপেক্ষা তাহার সদ্ব্যবহার আমি কল্পনা করিতেও পারিতাম না। কিন্তু ইন্দ্ৰ ত কৈ খুশি হইল না । মুখ যেন তাহাব অধিকতব লজ্জায় কি একরকম হইয়া গেল। কিছুক্ষণ চুপ করিষা থাকিযা কহিল, কিন্তু আমি ত এখন তোকে ফিরিযে দিতে পাবিব না । আমি আর চাইনে, বলিয়া সগৰ্বে তাঙ্গাব মুখেব পানে চাহিলাম। আবাব কিছুক্ষণ সে মুখ নীচু করিয়া থাকিয়া ধীরে ধীরে কহিল, আমি নিজে চাইনে । একজনদের দিতে হবে, তাই । তারা বড় দুঃখী বেখেতেও পায় না । তুই যাবি সেখানে ? চক্ষেব নিমেষে আমাব সেই রাত্রির কথা মনে পডিল । কহিলাম, সেই যাদের তুমি টাকা দিতে নেমে যেতে চেয়েছিলে ? ইন্দ্ৰ অন্যমনস্কভাবে মাথা নাডিয়া বলিল, হঁ্যা, তারাই । টাকা আমি নিজেই তা কত দিতে পাবি, কিন্তু দিদি যে কিছুতে নিতে চায় না । তোকে একটিবাব যেতে হবে শ্ৰীকান্ত, নইলে এ টাকাও নেবে না ; মনে কববে আমি মায়েব ব্যাক্স থেকে চুবি ক’বে এনেচি ! যাবি শ্ৰীকান্ত ? তাবা বুঝি তোমার দিদি হয় ? ইন্দ্র একটু হাসিয়া কহিল, না দিদি হয় না-দিদি বলি। যাবি ত ? আমাকে চুপ করিয়া থাকিতে দেখিয়া তখনি কহিল, দিনের বেলা গেলে সেখানে কোন ভয় নেই। কাল রবিবার ; তুই খেয়ে-দোয়ে এইখানে দাড়িয়ে থাকিস। আমি নিয়ে যাবো ; আবার তখুনি ফিরিয়ে আনব। যাবি ত ভাই ? বলিয়া যেমন কবিয়া সে আমার হাতটি ধরিয়া মুখের পানে tu BDDDS BDDBD DDD SH DBBBD DB BDD D SSS BBBLL দ্বিতীয়বার তাহার নৌকায় উঠবার কথা দিয়া বাড়ী ফিরিয়া আসিলাম । কথা দিলাম সত্য, কিন্তু সে যে কতবড় দুঃসাহসের কথা, সে তা আমার চেয়ে কেউ বেশী জানে না । সমস্ত বিকেলবেলাটা মন ভারী হইয়া রহিল, এবং রাত্রে ঘুমের ঘোরে প্রগাঢ় অশান্তির ভাব সর্বাঙ্গে বিচরণ কবিয়া ফিরিতে লাগিল। ভোরবেলা উঠিয়া সর্বাগ্রে ইহাই মনে পড়িল, আজ যেখানে যাইব বলিয়া প্ৰতিশ্রুত হইয়াছি, সেখানে যাইলে কোন