পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৭৬

鲁卒sg R किठ उांद्ध डांव (अर्थ उ उ भान श्व नां । বৈষ্ণবী কহিল, সেইটেই আশ্চৰ্য্য ; কিন্তু আর দেরী ক’রে নাম এসো। একটু ভাবিয়া কহিল, কিম্বা প্ৰসাদ না হয় তোমাকে এখানেই দিয়ে যাই-কি বলে ? বলিলাম, আপত্তি নেই ; কিন্তু গহর কোথায় ? সে থাকে ত छूखनहक qकडई ला9 न। তাব সঙ্গে বসে খাবে ? বলিলাম, চিরকালই তা খাই । ছেলেবেলায় ওর মা আমাকে অনেক ফলার মেখে দিয়েছে, তোমাদের প্রসাদের চেয়ে সে তখন কম মিষ্টি হ’তো না । তা ছাড়া গহর ভক্ত, গহর কবি-কাবিব জাতের খোজ করতে নেই । অন্ধকাবেও মনে হইল বৈষ্ণবী একটা নিঃশ্বাস চাপিয়া ফেলিল, তারপরে কহিল, গহরগোসাইজা নেই, কখন চলে গেছে আমবা জানতে পারিনি । কহিলাম, গহরকে দেখলাম সে উঠোনে বসে। তাকে কি ভেতরে যেতে দাও না ? বৈষ্ণবী কহিল, না । বলিলাম, গহরকে আজ আমি দেখেছি। কমললতা, আমার তামাসাতে তুমি রাগ করলে, কিন্তু তোমাদের ঠাকুরের সঙ্গে তোমরাও বড় কম তামাসা করচো না। অপরাধ শুধু একটা দিকেই হয় তা নয়। বৈষ্ণবী এ অনুযোগের আজ জবাব দিল না, নীরবে বাহির হইয়া গেল। অল্প একটুখানি পরেই সে অন্য একটি বৈষ্ণবীর হাতে আলো ও আসন এবং নিজে প্ৰসাদের পাত্ৰ লইয়া প্ৰবেশ করিল, অতিথিসেবার ত্রুটি হবে নতুনগোঁসাই, কিন্তু এখানকার সমস্তই ঠাকুরের প্রসাদ। হাসিয়া বলিলাম, ভয় নাই গো সন্ধ্যায়-বন্ধু, বোষ্টম না হয়েও