পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ६ ] দিয়াছেন। ইহাতে বুঝিতেছি যে, মরণের পর জীবন আছে । - ১৬-২৯৫ “নিরাকার রূপে যে ভজে তোমায়।” ইত্যাদি । যদি শুধু বর মাগিতে হয়, তবে নিরাকার রূপে ভগবান ভজনা করার ক্ষতি নাই। কিন্তু নিরাকার ভগবানের সঙ্গে মন্থয্যের মিলন সম্ভাবনা নাই। অতএব ভগবান সাকার কি নিরাকার, ইহা সাধকের বাসনার উপর নির্ভর করে। ১৬—৩•১ পঞ্চেস্ক্রিয় ইত্যাদি। সাধু বলিতেছেন যে, “হে ভগ ব্লান ! তোমার রূপ দেখিয়া নয়ন, ও বচন শুনিয়া কৰ্ণ জুড়াইব। তুমি নিরাকার হইলে তাহ কিরূপ হইবে ? অতএব ভুমি আমার মতন হও, যে, আমি নিঃশঙ্ক চিত্তে তোমার কাছে মুখ দুঃখের কথা বলি, আর যাহা না বুঝি বুঝিয়া লই। ইত্যাদি। ১৭—৩৩১ আঁক ইত্যাদি। গ্রন্থকার গণিত বিদ্যার চিরদিনই বড় পক্ষপাতী, আর তাহার যৌবন-কালে এ বিষয়ে তিনি মহা পারদর্শিতা লাভ করিয়াছিলেন। গ্রন্থকারের হৃদয়ে শ্ৰীভগবান অতি মধুর সুহৃদ রূপে উদিত হইয়াছেন। অনেকে ঐভগবানকে মুহৃদ বলিয়া সম্বোধন করেন বটে, কিন্তু কৰ্ত্তব্যে বড় ভয়ানক বলিয়া বর্ণনা করেন, কি হৃদয়ে ভাবেন। • ১৯—s৫৭ “য়ে বন্ধনে আমি বান্ধিয়াছি ওয়ে” ইত্যাদি। সাধু দেখি লেন যে, মনুষ্যের উপর প্রীতি যেরূপ আধিপত্য করে? এরূপ আর কিছু হে। পূৰ্ব্বে তাছার গুজনীয় ভগবান