পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ 5 ; i এখানে সাধু প্রকারান্তরে শ্ৰীভগবানের অবতারের প্রয়োজনীয়তদেখাইয়া দিলেন। ২৪-৪৪৭ বলিতে বলিতে ইত্যাদি ৷ সাধু নয়ন মুদিয়া আছেন, এমন সময় তিনি জ্ঞানহার হইলেন। হইয়া তিনি? কি দেখিতে লাগিলেন । পঞ্চ সখীর সভা । সাধু দেখিতেছেন যে, মাধবী তলায় কুসুম পড়িয়া আছে। সেই স্কুলের উপরে একট বালা অচেতন হইয়া পড়িয়া আছেন। আর চারিট রমণী তাহাকে চেতন করিবার জন্য সস্তুপর্ণ করিতেছেন। প্রথম সখী-রস-রক্ষিণী । এই পঞ্চ নববালার মধ্যে এক জনের নাম রস-রঙ্গিণী । যখন রাসের রজনীতে মুরলীর ধ্বনি শ্রবণ করিয়া গোপীগণ গৃহ ত্যাগ করিয়া, শ্ৰীকৃষ্ণকে ঘিরিয়া দাড়াইলেন, তখন শ্ৰীভগবান তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন যে, তাহারা কি বৃন্দাবনের স্কুল, ফল, নবপল্লব, ময়ূরের মৃত্য, ও অরবিদ শোভিত ও জ্যোৎস্ব কর্তৃক আলোকিত যমুনার জল প্রভৃতির শোভা দর্শন করিতে আসিয়াছেন ? তাহার উত্তরে গোপীগণ বললেন, যে, তাহারা বুদাবনের শোভা দৰ্শন করিতে আসেন নাই, তাহার ঐকৃষ্ণের চরণ গুপ্তর নিমিত্ত আসিয়াছেন। এক শ্রেণীর জীব আছেন, তাহারা ভগবানের স্বাক্টর শোভা দেখিয়, তাহর । প্রতি কৃতজত রসে পরিপূত হয়েন, কিন্তু তাহার সহিত কোন” সম্বন্ধ স্থাপন করেন না। ঐভগবানকে পাচ ভাবে ভজন করা যায়। যথা শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য এবংe মধুর। রস-রঙ্গিণী, শান্ত রসের আদর্শ। অনেকে শ্ৰীভগবানকে