পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ { } ১৯৬—১৭ং, হইতে ১৮৩ পংক্তি। যাইতে না পারি ইত্যাদি। ঐভগবান পত্র দ্বারা এই কয়েকটা উপদেশ দিতেছেন, (১) অবতার দ্বারা আমার সংবাদ পঠাইয়া থাকি ; (২) অলঙ্কার অর্থাৎ ঐশ্বৰ্য (সিদ্ধি) চাও তাহ পাঠাইব ;(৩) । কিন্তু আমাকে যদি চাও তাছাও পাইবে; (৪) গীতায় শ্ৰীভগবান বলিতেছেন, “আমাকে ধেযেমন ভজন করে, আমি তাহাকে সেইরূপ ভজন করি, অর্থাৎ ভগবানকে যিনি যেরূপে চান, তিনি তাহার নিকট সেইরূপে উদয় হন। (৪) যিনি সরল ভাবে শ্ৰীভগবানকে দেখিতে । ব্যাকুল হন, তিনি তাহাকে দেখা দেন। (৬) জীব মাত্রেরই এক সময় পূৰ্ব্ব রাগ, অর্থাৎ শ্ৰীভগবানের প্রতি পারিতি হয়, কিন্তু জীবের দুৰ্ম্মতি ক্রমে সেই অনুরাগ অন্তৰ্হিত ও সেই সঙ্গে সঙ্গে ঐভগবানের সঙ্কিত সম্বন্ধ লুপ্ত হয় ! - চতুর্থ সখী—প্রেম তরঙ্গিণী । #. এম-তরঙ্গিণী বিশুদ্ধ প্রেম দ্বারা :প্রীতগবানকে ভজন ধুন। এই কাহিনীটি শ্ৰীপাদ গোস্বামীগণের নির্ণীত মত্ত অনুসারে লিখিত হইয়াছে। এই সর্থী মুরলীধ্বনি শুনিয়া ঐক্লফের নিমিত্ত ব্যকুল হইয়াছিলেন। ১৩৯-১৫৪ এ বাড়ি আমার নয় ইত্যাদি। তরঙ্গিণীর তখন নৰ বিৰহিত রমণীর ভাব হইয়াছে। বিবুছিতা রমণী একটু বয়স্ক হইলেই জানিতে পারেন যে, তাছার পিতা भा७ फुाई ज्रौं श७ि मिछ छन, किस्त्र ऊश्रन्द्र বাড়ি তাহার নিজের বাড়ি নয়। ७९ * r . . .