পাতা:শ্রীকৃষ্ণভাবনামৃতম্‌.pdf/১৫০

১৩৪ खैङ्कक्षङदमभू७म् । প্রাহানুরাগপরভাগবতী ততঃ স৷ তা এব চারুমুখী ধন্যতম রমণ্যঃ । যাঃ খেলয়ন্তি সততং মৃদৃশস্তদীয় লাবণ্য-কেলিজলধে কলধোঁতগাত্র্যঃ ॥ ৬০ ॥ জন্মৈব হন্ত কিমভূৰ্ম্মম গোকুলেইস্মিং স্তম্মাধুরীং ন যদুরাকুরুতে কদাপি । AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAS ASAAAA AAAA AAAA AAAA SAAAA SAS SSAS SSAS سمپنی অমুরাগস্ত পরভাগঃ পরমোৎকৰ্ষস্তদ্বতী রাধিক প্রাহ। হে চারুমুখি ! মধুরিকে । তারমণ্যে ধন্যতমা বা মুদ্ৰণঃ তদীয় লাবণ্য কৈলি জলধে কলৰীেতং হুবর্ণং তদ্বদ্বগাত্র্যঃ তেন যথা তাসাং রূপং তথৈব ভাগ্যমপি ফলিতমিভ্যর্থ । চারু সুন্দরং তবৈব মুখং যেন তদ্‌গুণান কথয়সি । রমণ্য ইতি তা এব রমস্তে বয়ং তু সদৈব দুঃখিন্য ইতি ধ্বনিঃ ॥৬০ - রাধিক সদৈম্ভমাহ । অস্মিন গোকুলে মজ্জন্নৈব কিং কথমভূং।। যতস্তম্ভ কৃষ্ণস্ত মাধুরী কত্রী যজ্জন্ম কদাপি ন উরীকুরুতে তৎ তথাৎ হে শ্যামলে! ইহ ঘটিলে সেই সম্পত্তি, নিকটবৰ্ত্তী সহবাসিগণের হষের কারণ না হইয়ু বরং নিরন্তরই তাপপ্রদ হইয়া থাকে ৷ ৫৯ ৷ অনন্তর পরম অনুরাগবতী শ্রীরাধা মধুরিকাকে কহিলেন—“চারুমুখি ! সঁহার শ্ৰীকৃষ্ণের লাবণ্য ও কেলি-জলধি মধ্যে স্ব স্ব নয়নসফরীকে নিরস্তর ক্রীড়া করাইয়া থাকে, সেই হেমাঙ্গিনী রমণীগণই ধন্যতম । আহা ! তাহদের যেমন সোণীর রূপ, ভাগ্যের ফলও তেমনই সুন্দর ; সখি ! তুমি উহাদের স্বন্দর গুণের কথা বলিতেছ বলিয়াই আমি তোমাকে “চারুমুখি !" বলিয়া সম্বোধন করিলাম এবং আমরা সর্বদা দুঃখের পাথারে ডুবিয়া আছি, আর র্তাহারা নিরস্তর মুখ-সাগরে সাতার দিতেছে, তাই মধুরিকে । তাহাদিগকে রমণী’ বলিয়া অভিহিত করলাম। ৬৪ । বলিতে বলিতে স্ত্রীরাধার হৃদয় উৎকৃষ্ঠায় আকুল-আবেগে উন্ধে نه