সনাতনং রূপমুীয়ুযোঃ ক্ষিতেী হৃদা দধানে ব্ৰজকাননেশয়োঃ । তৎকেলি-কল্পাগম-লঙ্গতালিতা; সদালিবার্থীরমুরাগিণোর্ভজে ॥২ ॥ ১ রাগাকুগাখ সাধন-ভক্তি-পদ্ধভিরূপমিদং সমস্ত-গ্রন্থাত্মকং কাৰ্যমিতি দ্যোভয়তি । সনেতি । উদীয়ুষোঃ উদয়ং প্রাপ্তবতোঃ ব্ৰজকাননেশয়োঃ সনাতনং নিতারূপং । পক্ষে—সনাতনাখ্যং রূপাখ্যং তৎপরিজনস্বয়ং হৃদি দধান স্তেী ধ্যায়ন্ত্রিত্যৰ্থ । সদাগীনাং সাধুশ্রেণীনাং বীর্থী র্ভজনমার্গান ভজে অমুসরামি। শ্ৰীকৃষ্ণপক্ষে অর্থ এই যে,— যিনি কোটি-অৰ্ব্ব,দ-কন্দপতুল্য রূপ-মাধুৰ্য্য-ধারা বর্ষণ করিয়া অথবা অৰ্ব্বদ শব্দের অর্থ ব্রণ, সুতরাং যিনি কোটি-কন্দপের হৃদয়ব্ৰণকর রূপ-মাধুর্য্য-ধারা-পরম্পরা দ্বারা সমস্ত বিশ্বকে আপ্যায়িত করিতেছেন এবং র্যাহার শরণাগতিমাত্রেই অবিদ্যারাশি বিধ্বস্ত হইয়। যায়, আমি সেই স্ত্রীকৃষ্ণনামক চৈতন্ত-ঘন বস্তুর অর্থাৎ চিন্ময়বিগ্রহের শরণ গ্রহণ করিলাম। "ব্রহ্মণো হি প্রতিষ্ঠাহং” এই বাক্যে যেরূপ শ্ৰীকৃষ্ণেরই ব্রহ্মস্বরূপত্ব সূচিত হয়, সেইরূপ চৈতন্ত-ঘন’ বাক্যে কেবল চিৰ্ম্ময়ত্বেরই নিবিড়ত বুঝিতে হইবে। আবার এই শ্লোকোত্ত দুইটী বিশেষণ দ্বার। শরণাপত্তিরইঞ্চমুইটি ফল অভিব্যঞ্জিও AMMS MA SAMMAMMMMAMAAA AAAA AAAA S SAASA SAASAASAA
- কায়মনোবাক্যে শ্ৰীকৃষ্ণের পদাশ্রয়-গ্রহণই শরণাপত্তির তাৎপৰ্য্য, অনন্তগতি ভিন্ন শরণাপত্তি অসম্ভব। গীতায় ঐ ভগবান বলিয়াছেন—“সৰ্ব্বধৰ্ম্মান পরিত্যজ্য মামেকং শরণং ব্রঙ্গ”—এই ভাগবতী আজ্ঞাই শরণাপত্তি নামে অভিহিত । ইহ। কমিশ্র ভক্তি না হইলেও দুঃখ-প্রতিষেধ-বাদম মূল । শরণাপত্তির লক্ষণ ; যথ। বৈষ্ণব-তন্ত্ৰে— 橡
“আজুকূল্যস্ত সংকল্প প্রতিকুল্য-বিবর্জনম। রক্ষিষ্যতীতি বিশ্বাসে গোপ্তত্বে বরণং তথা । আত্মনিক্ষেপ কাপণ্যে ষড়বিধ শরণাগতিঃ ।” অর্থাৎ ( ১ ) শ্ৰীকৃষ্ণভজনের অমুকুলবিষয়ে সঙ্কল্প, (২) উছার প্রতিকুল বিষয়ের বর্জন, ( ও ) শ্ৰীকৃষ্ণই আমাকে নিখিল বিষয় হইতে রক্ষা করিবেন, এইরূপ বিশ্বাস, ( s ) তাহকে পতিরূপে বরণ করা, ( e ) তাছাতে আত্মসমর্পণ কয়, (৬) এবং "হে দধাময়! আমার স্কার শোচ্যুত্তম আর কেহ নাই, আমাকে রক্ষা কর” ইত্যাদি আৰ্ত্তি প্রকাশ, শরণাপত্তি এই ছয় প্রকার। শরণাপরিঃ অহঙ্কার নিবৃত্তির প্রধান সাধন ।
