পাতা:শ্রীকৃষ্ণভাবনামৃতম্‌.pdf/১৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐকৃষ্ণভাবনামৃতম্। مضاد বড়িশমপ্যভিকর্ষতু বা স সাম্পদ মদে দমদো:ভূবিতস্ত কঃ ॥৬৪ ইতি সখীযুগ-বাগস্থতং পিবন্ত্যপি নটদজ্ঞকুটি: টমাহ সা। অয়ি ! কৃষেঃ স:যুবাং চ পরস্পরং ভবথ কৰ্ম্মতয়া মতয়া স্থিতাঃ ॥৬৫ ( বিশেষকমৃ ) সাম্পদং ভূষণস্তাশ্রয় সহিতং অদ: তদ্বড়িশমপি অভি সৰ্ব্বতোভাবেন আকর্ষতু। তথা চ ত্বয়া যভুক্তং তস্ত বৈপরীত্যং বা ভবেদিত্যর্থঃ । অহো এবং বৈপরীত্যং কথং সম্ভবেত্তাহ। ভুবি তন্ত দমদ দমনকর্তা কে ভবেৎ। অনুরাগরূপে যঃ সমুদ্রঃ স এৰ ভূ রুদ্ভব স্থানং যন্ত ॥৬৪ স। রাধিক, অগ্নি ! হে সখ্যে ! স কৃষ্ণ: যুবাং চ, কৃষধাতে: কৰ্ম্মতয়া পরস্পরং স্থিত যুয়ং ভবথ ; কথস্থতয়া তন্ত যুবয়োশ্চ সম্মতয় ॥৬৫ বলিলে, তাহা কদাচ সিদ্ধ হইবে না, বরং তাহার বিপরীত ভাবই দেখিতে পাইবে । অমুরাগ-সাগর-বিলাসী কৃষ্ণক্ষি-সফর-যুগল যখন কুলবভাগণের ধৈর্য্য-ভয়-বুদ্ধির সম্পূট পৰ্য্যন্ত গ্রাস করিয়া থাকে, তখন બર્ક ক্ষুদ্র বড়িশ যে তাহাকে আকর্ষণ করিবে, তাহ বোধ হয় ন। বরং বড়িশকেই সর্বতোভাবে আকর্ষণ করিবে—শুধু আকর্ষণ করা নয় গো, হয়ত বড়িশের আশ্রয় পৰ্য্যন্ত গিলিয়া ফেলিবে । যেহেতু, সে হরি-নয়ন-সফরের দমনকৰ্ত্ত জগতে আর কে আছে – ८कङ्हें नॉरें । বিশাখার উক্ত শ্লেষময় বাক্যের তাৎপৰ্য্য এই, শ্রীরাধা কর্তৃক গ্রীকৃষ্ণের আকর্ষণ যত না সম্ভব, বরং ঐকৃষ্ণ কর্তৃক স্ত্রীরাধার আকর্ষণই তত স্বাভাবিক। সুতরাং স্ত্রীরাধা অনুরাগাকৃষ্ট হইয়া জমতিবিলম্বেই নদ-নন্দনের নয়ন-গোচরীভূত হইবেন ॥৬৪৷৷ প্রিয়সৰীযুগলের পরস্পর এইরূপ পরীহালোক্তি ঐরাধার প্রৰণ