জল-বিহারলীলা । «፭›ፃ প্রিয়া ঘনরসপ্রিয়া ঘনরস প্রবৃত্তাঞ্জয়ঃ প্রিয়াঙ্গ স্থষমালিহোইপ্যলমনঙ্গ লীঢ়। বপুঃ ॥২৬ মিথো গ্রথিত পাণিভিমৃদুমূত্ন প্রমুন্নাস্তসা মুদগন্তর বর্ড ল স্তমনিভোৰ্ম্মি মাল। স্থঙ্গাং । কথস্থতাঃ ঘনবসঃ জলং পক্ষে শৃঙ্গার রস স এব প্রিয় যাসাং । পুনশ্চ ঘনরসে প্রবৃত্তা আজিযুদ্ধং যাসাং । পুনশ্চ প্রিয়ুস্ত কৃষ্ণস্য সুষমাং লিহস্তীতি তথাভূত। অপি অলমতিশয়েন শোভাদর্শনাস্তৃতেনানঙ্গেন লীঢ়া আস্বাদিতা ॥২৬ জলমধ্যে স্থদূশাং রাধাদীনাং বিস্তৃত মণ্ডলীমধাগঃ অতএব সহস্রদল কমলস্ত সলিলে নিপতিত হইতেছেন । অনন্তর ঘনরস-প্রিয়। অথাৎ সলিলপ্রিয়া—পক্ষে শৃঙ্গরে-রসপ্রিয়া কৃষ্ণপ্রিয়াগণ, ঘনরসের রণে অথাৎ জলক্রীড়ারণে পক্ষে তানঙ্গ রস রণরঙ্গে প্রবৃত্ত হইলেন এবং প্রয়তমের শ্ৰী অঙ্গ-সুষম। মাধুরী পুনঃপুন নয়ন-পুটে লেহন করিতে করিতে র্তাহীদের শ্রী অঙ্গও শ্রীকৃষ্ণদৰ্শনোস্তুত অনঙ্গ কর্তৃক অতিশয় আস্বাদিত হইতে লাগিল ॥২৬ খৃঃ জলমধ্যে স্থলোচন। ব্রজসুন্দরীগণ পরস্পর করামুজ গ্রথিত
- তথাহি পদ – স্থলকেলি আধে । চলু ধনি রাধে ॥ উত্তর তীরে । পহিরল চীরে । যুবতী সমাজে । শোভে যুবরাজে ॥ সরসি সলিলে । বৈঠহি শীলে ॥ করিণী র সঙ্গে । করিবর রঙ্গে ॥ ছ'ছ ছ’ছ মেলি করু জল কেলি । সখীগণ নিপুণ । বেঢ়ল হঠিন । কেহ দেই নীরে । কেহো সেই চীরে। কেহ দেয় তলি । কেহ বলে ভালি । কামু মুখ মোরি । জল দেই জোরি ॥ কেহ কেহ হারি । কেহ দেই গাfর ৷ ভাগি ভাগি দূরে । চমকি নেহারে । কামু করে বেঢ়ি । ধরল কিশোরী ॥ সলিল অগাধা, লেই চলু রাধা । কামুক অঙ্গে। ভাসত সঙ্গে ॥ নিরখিত কাণ । হানে পাচবান ॥ ধরি করে বুকে । চুম্ব দেই মুখে ॥ ধনি কুচ জোর । হাসি দেই মোর । হরি পুন সাধা । আনলি রাধা ॥ রাখলি তীরে । আপনহি । নীরে । পছু মনী ঠারে। চললু বিহারে । কমলিনী ঠামে। মিললি খামে। সখীগণ মেলি করু কত কেলি । নগর সঙ্গে । কত রসরঙ্গে ॥ কিয়ে ভেল শোভা । শেখর লোভা ৷
