পাতা:শ্রীকৃষ্ণভাবনামৃতম্‌.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীকৃষ্ণভাবনামৃতম্। ه به ക്ഷ്.അ যন্তে সতীত্বং প্রথিতং ন বেদ কা, যদুক্ষচৰ্য্যং শ্রুতয়োহস্ত সংজগুঃ । তদন্ত্র নিদূষণ এব সাধু বাং সঙ্গোইতিরঙ্গায় সৰীসৃশ মভূং ॥৪১ স্বভ্রহ্মচৰ্য্যব্রত-রক্ষণাৰ্থং, মুপ্তিং ন দেবীমপি সংস্পৃশেদ্বয়ঃ । অনঙ্গ-সঙ্গেব ততো ভবত্য, ভবত্যসেী সত্যমিতি প্রতীমঃ ॥৪২ সখীনাং প্রত্যুত্তরমাহ। যত ধৰ্ম্মাং তব প্রথিতং সতীত্বং কান বেদ কৃষ্ণো ব্ৰহ্মচারীতি গোপাল-তাপমু্যক্ত শ্রতয়োহস্ত কৃষ্ণস্য ব্ৰহ্ম-ৰ্ধং জগু: তং তস্মাদ বাং যুবয়ে নির্দুষণ এব সঙ্গস্ত স্বীণাং দৃশাং রঙ্গায় অদ্ভুত ॥৪১ BDD sBB BB BBBBBBBBS BBBBBBDD BBB BBDDB ম সংস্পৃশেং । অতোহেতোঃ মপে কৃষ্ণঃ ভ বত্য অঙ্গসঙ্গী ন ভবতীতি সত্যং বয়ং প্রতীম। পক্ষে অস্ত মুপ্তিস্পর্শাভাবাং সম্পূৰ্ণাং রাত্রিং ব্যাপ্য ভবত্য সহ অনঙ্গসঙ্গী অসেী ভবতীতি সত্যং প্রতীম: ॥৪২ 藝 দেবীই আমার আজ সতীত্ব রক্ষা করিয়াছে—লম্পট যেমন শুইয়াছে —আমনই ঘুমে অচেতন হইয়া পড়িয়াছে ॥৪ । 會 。 সখিগণ উচ্চ হাস্য করিয়া উঠিলেন । প্রত্যুত্তরে ললিতা পরিহাসভঙ্গীতে কহিলেন– “প্রিয়সখি ! তোমার বিশ্ববিখ্যাত সতীত্বের কথা কে না জানে ? আবার ঐ নগরবরের অখণ্ড ব্রহ্মচৰ্য্যও ত বেদপ্রসিদ্ধ ; তাই আজ তোমাদের নির্দোষ সাধুসঙ্গ, সখিদের নয়ন-রঙ্গবিধান করিতেছে ॥৪১ আবার এই নবীন ব্রহ্মচারীট কেমন স্বধৰ্ম্মনিষ্ঠ দেখ। স্বীয় ব্রহ্মচৰ্য্যব্রত রক্ষার নিমিত্ত, স্ত্রীলিঙ্গ শব্দ বলিয়া নিদ্রাদেবীকেও স্পর্শ করেন নাই । সুতরাং ইনি যে সত্যসত্যই তোমার ‘অনঙ্গ-সঙ্গী, তাহা আমরা বেশ বুঝিয়াছি । পক্ষা স্তরে ললিতা শ্লেষে প্রকাশ করিলেন যে, নাগরধর যখন নিদ্রাকে স্পর্শ করেন নাই, তখন তিনি তোমার ‘অনঙ্গ-সঙ্গী অর্থাৎ অঙ্গ-সঙ্গ রহিত হইয়াও সারারাত্রি ব্যাপিয়া যে তোমার সহিত ‘অনঙ্গসঙ্গী’ অর্থাৎ কামক্রীড়ার সঙ্গী হইয়াছেন, তাহা আমরা সত্যই বুঝিয়াছি ॥৪২