পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مسیر >○b" জৈবধৰ্ম্ম [ অষ্টম যাইতেছে, তাহা কল্পিত মুক্তি। এস্তলে “শ্রদ্ধা’ অর্থাৎ ঐবিগ্রহে বিশ্বাস কোথায় ? অতএব মায়াবাদির শ্ৰীমূৰ্ত্তিপূজায় ও অত্যন্ত কনিষ্টবৈষ্ণবের শ্ৰীমূর্তিপূজায়ও বিশেষ-গত ভেদ আছে। এই জন্যই বৈষ্ণবের অন্য কোন লক্ষণ না থাকিলেও মায়াবাদ-দোষশূন্যতারূপ বৈষ্ণব লক্ষণ দৃষ্টি করিয়া কনিষ্ঠাধিকারীকে প্রাকৃতবৈষ্ণব পদ দেওয়া হইয়াছে— এইটুকুই তাহার বৈষ্ণবতা ; ইহার বলেই ক্রমশঃ সাধুকুপায় তাহার উদ্ধগতি অবশ্লষ্ট হইবে । মধ্যমাধিকারী শুদ্ধবৈষ্ণবদিগের অরুত্রিম রূপা ইষ্ঠাদের প্রতি থাকা আবশ্যক। থাকিলে তাহীদের আর্চ পূজা ও হরিনাম অতি শীঘ্রই আভাসত্ব-ধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া চিন্ময় স্বরূপত্ব লাভ করিবে । চতুর্থত:, ৰেষিব্যক্তিদিগের প্রতি উপেক্ষা। দ্বেষিব্যক্তি কাচাদিগকে বলে এবং তাহার কক্তপ্রকাৰ, ইহা বিচার করিয়া লওয়া উচিত। একট প্রবৃত্তিবিশেষ—ইহার নামান্তর মৎসরত। “প্রেম যে প্রবৃত্তি, ইগর বিপরীত প্রবৃত্তিকেই দ্বেষ বলে। ঈশ্বরই কেবল প্রেমের পাত্র। র্তাগর প্রতি বিপরীত প্রবৃত্তিকে ৰেৰ বলা যায়। সেই দ্বেষ পঞ্চ ●कांनु? यथा ১ । ঈশ্বরে অবিশ্বাস । ২ । ঈশ্বরকে কৰ্ম্মফলিত স্বভালশক্তি বলা । ৩ । ঈশ্বরের বিশেষ স্বরূপে বিশ্বাস না করা। ৪ । জীব ঈশ্বরেরর নিত্যরূপে অধীন নন, এরূপ বিশ্বাস করা ৫ । দয়াশূন্ততা । এষ্ট দ্বেষপ্রবৃত্তি-দূষিত ব্যক্তিগণ শুদ্ধভক্তিশূন্ত। তাহারা শুদ্ধভক্তির দ্বার যে প্রাকৃত ভক্তি অর্থাৎ কনিষ্ঠাধিকারির আর্চা-গুক্তি, তাহা হইতেও রহিত । বিষয়াসক্তির সঞ্ছিত উক্ত পঞ্চপ্রকার দ্বেষ থাকিতে পারে ।