পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/১৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় ] নিত্যধৰ্ম্ম, জড়বিজ্ঞান ও সভ্যতা `\ෂථ বলিতে হষ্টল ! }—তিনি এই জড়ব্ৰহ্মাণ্ডের প্রসব ও প্রকাশ করিয়া নিজশক্তিদ্বারা ইহাকে বিচিত্র করিয়াছেন । এই শক্তির একটা একটী রূপ ইহাতে একটী একটী বিজ্ঞান ; এই বিজ্ঞান লাভ করিয়া মা নিস্তারিণীর পাপ হইতে মুক্ত হওয়া যায় ; বৈষ্ণবেবী ইহার কোন অমুসন্ধান করেন না! আমরা এই বিজ্ঞানবলে মুক্তিলাভ করি। দেখ, এই বিজ্ঞানেব অনুসন্ধানে আপ্লাতুন, আরিস্তোতল, সক্রেটিস ও লোকমান্ত হাকিম প্রভৃতি যবনদেশেব মহাত্মগণ কত কত গ্রন্থ লিখিয়াছেন ! অ। আপনি বলিলেন যে, বৈষ্ণবেরা বিজ্ঞান অনুসন্ধান করেন না— এ কথা নয়। কেননা, বৈঞ্চবদিগের শুদ্ধজ্ঞান বিজ্ঞান-সমম্বিত, যথা, ভাগবতে চতুঃশ্লোকীতে, (২l৯৩০ )— জ্ঞানং মে পরমং গুহ্যং যদ্বিজ্ঞানসমন্বিতম্। সরহস্তং তদঙ্গঙ্ক গৃহাণ গদিতং মযা । (১) স্বষ্টির পূৰ্ব্বে যখন ব্রহ্মার উপাসনায প্রসন্ন হষ্টয়া ভগবান তাহাকে শিক্ষা দেন, তাহাতে শুদ্ধ বৈষ্ণবধৰ্ম্ম এই প্রকারে উপদিষ্ট হইয়াছে—ওহে ব্ৰহ্মন্‌! আমি তোমাতে বিজ্ঞানসমন্বিত আমার যে পরমগুহ জ্ঞান, সেই জ্ঞানের রহস্ত ও তাহার অঙ্গসকল বলিতেছে" তাঙ্গ তুমি গ্রহণ কর। দিগম্বব, জ্ঞান দুই প্রকার—শুদ্ধজ্ঞান ও বিষয়ঞ্জান । বিষয়ঞ্জান মানবসকল ইঞ্জিয়দ্বারা সংগ্রহ করে ; তাহা অশুদ্ধ, সুতরাং, চিদ্বস্তুর পক্ষে নিম্প্রয়োজন—জীবের বদ্ধদশায় জীবনযাত্রার জন্ত প্রয়োজন মাত্র। চিদাশ্রয়ী জ্ঞানকে শুদ্ধজ্ঞান’ বলে ; সেই জ্ঞান বৈষ্ণবদিগের ভজনের ভিত্তিমূল ও নিত্য ; বিষয়ঞ্জানের সহিত সে জ্ঞানের বিপরীত ও বিলক্ষণ সম্বন্ধ। (১) শ্ৰীভগবান কছিলেন,—হে ব্ৰহ্মন, বিজ্ঞানসমেত আমার যে পরমণ্ডছ সম্বন্ধতত্ত্বछांन, उांश ब्रङ्छ (८०वमडद्धि) ७ ठांशंब्र जtत्रब्र (नांषनडडिग्न) नश्ठि जांमि कौर्जन করিতেছি, তুমি গ্রহণ কর।