পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ২১ ) প্রাণপণ চেষ্টা করিয়াছিলেন, তাহাতে লৌকিক ঐশ্বৰ্য্য ও পদমর্য্যাদা-সত্ত্বেও, বাঙ্গিরে লোকের নিন্দা ও ঈর্ষ্যায়, মান ও অপমানে তিনি চিরদিনই সমভাবে স্থির থাকিয়া শ্ৰীগৌরমুন্দরের সেবায় আত্মনিয়োগ করিয়াছিলেন। বিজিত-যড় গুণ—কামাদি রিপুষটুক বা ক্ষুধা, পিপাসা, লোভ, মোহ, জরা, ও মৃত্যু,—এই ছয়ট অনাত্মধৰ্ম্ম ঠাকুরকে বশীভূত করিতে পরে নাই ; কেননা, তিনি নিত্যকালই আত্মধৰ্ম্ম কৃষ্ণানুশীলনে প্রতিষ্ঠিত। থাকিয়া নিত্য সুপ্রসন্ন ছিলেন । অপ্রসাদ বা অসন্তোষ তাহাকে স্পর্শ না করিবার কারণ এই যে, তিনি সৰ্ব্বক্ষণ হরিতোষণতাৎপৰ্য্যময় কৰ্ম্ম করিতেন। আমরাও তাহাকে বিজিতষড় গুণ জানিলে ক্রমশঃ সজ্জনদাস হইতে সমর্থ হইব । মিতভুক্—ঠাকুর-মহাশয় প্রাকৃত-লোকের দ্যায় ইন্দ্রিয়-তৰ্পণ করেন। নাই, কেননা, তাহার হৃষীকগণ সৰ্ব্বক্ষণ শ্রীহৃষীকেশ গোবিন্দের সেবায় নিযুক্ত ছিল, সুতরাং জড় ইন্দ্রিয়ের অত্যাহার-বিক্রম তাহাকে পীড়ন ও আক্রমণ করিতে পারে নাই। মৎস্ত, মাংস, তাম্বলাদি পানদোষাসক্ত এবং জিহবা, শিশ্ন ও উদর-লম্পট ব্যক্তিগণকে তিনি কখনও প্রশ্রয় দেন নাই। তিনি স্বয়ং বিজিতেন্দ্রিয় প্রকৃত ‘গোস্বামী’-শব্দবাচ্য ছিলেন এবং অল্পকেও হরিভজন-বিষয়ে যাবদৰ্থমুবৰ্ত্তিতা শিক্ষা দিয়াছেন। অপ্ৰমত্ত—ঠাকুর-মহাশয় কৃষ্ণভজন ব্যতীত অন্যান্ত বিষয়ভোগ-চেষ্টায় কোনদিনই অভিনিবিষ্ট ছিলেন না—নিরস্তর ঐগেীরসুন্দরের আদেশপ্রতিপালনে ব্যস্ত ছিলেন, সুতরাং কখনও মনোধৰ্ম্মের অনুশীলন করেন নাই, অন্তকেও মনোধৰ্ম্মে প্ৰমত্ত থাকিবার পরিবর্তে হরিভজনেই নিরত থাকিবার পরামর্শ দিতেন। জন্ম, ঐশ্বৰ্য্য, বিদ্যা ও রূপের গৌরকে অপ্ৰমত্ত থাকিয়া কৃষ্ণভজনে অব্যর্থক্যালজের পরিচয় দিয়াছেন। ब्रांनन-“श्रभानिना गांनtनन कौ6नौब्रः नन इब्रिः”, ७हे यश७धळूग्न