পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २२ ) স্বাক্য কিরূপে প্রতিপালন করিতে হয়, তাহা ঠাকুর-মহাশয় নিজ-জীবনে প্রদর্শন করিয়াছেন । তিনি সামাজিক ও পারমার্থিক, উভয় সম্মানেরই পরস্পর পার্থক্য ও বৈশিষ্টের পক্ষপাতী ছিলেন। একদিকে যেমন জগতে পরমার্থের সৰ্ব্বোত্তম মর্য্যাদা দেখাইতে গিয়া বৈষ্ণবগুরুর অবজ্ঞাকারী পাঞ্চরাত্রিক মন্ত্রবাচককেও পরিত্যাগ করিতে দ্বিধা বোধ করেন নাই, অপরদিকে বাহতঃ যজ্ঞস্থত্র বা মালাতিলকধারী জাতিগোসাই বা শোক্রব্ৰাহ্মণব্রুবকেও যথাযোগ্য সন্মান দিতে কোনদিনই কুষ্ঠিত ছিলেন না । অমানী—তিনি স্বয়ং কখনও জড় প্রতিষ্ঠাশা-ভিক্ষু ছিলেন না। তিনি নিত্যকাল সিদ্ধস্বরূপে অবস্থিত থাকিয়া জড়জগতের মান-অপমানে কোনদিন ক্ষুব্ধ না হইলেও স্বীয় প্রাণবল্লভের প্রতিমূল সেবা-ব্যাপারে কাহারও হস্তক্ষেপ বা অনধিকার-চর্চার প্রশ্রয় দিতেন না। পারমহংস্তধৰ্ম্মের মর্য্যাদ-প্রদর্শনই যে বর্ণাশ্রমীর আত্মমর্য্যাদা-জ্ঞান, তাহা তিনি নিজ জীবনে ব্যক্ত করিয়া গিয়াছেন। গম্ভীর—স্বীয় আরাধ্যের প্রতি ঠাকুর-মহাশয়ের অচলা সেবা-প্রবৃত্তি থাকায় কোন মতবাদই তাহাকে স্বস্থান হইতে ভ্ৰষ্ট করিতে পারে নাই । গৌরমন্ত্র ও কৃষ্ণমন্ত্রে পৃথগৃবুদ্ধিকারিগণ র্তাহাকে স্ব-স্ব-দলভুক্ত করিবার জন্ত বিশেষ প্রয়াস পাষ্টয়াছিল, কিন্তু তিনি অবিচলিত থাকিয়া আমায়মৰ্য্যাদা মুঠুভাবে রক্ষা করিয়া গেীর কৃষ্ণে অভেদজ্ঞানমূলে উভয়লীলারষ্ট বৈচিত্র্য শিক্ষা দিয়াছেন। তাহার প্রকটকালে প্রাকৃত ঐতিহাসিকগণ ও ভূতপ্রেতবাদিগণ চিজগতের অপ্রাকৃত ব্যাপারকে তাহাদের স্ব-স্বইস্ক্রিয়জ গবেষণার অন্তভূক্ত “আধ্যাত্মিক জ্ঞান করিয়া বিবিধ ভাওৰ -প্রকাশ করিলেও তিনি তাহাতে অচল ও অটল থাকিয়া, মহাজন ঐগুরুদেবের আনুগত্য উপদেশ দিয়াছেন। कङ्ग१-ठांकूद्र-भशंलग्न भशांब्रांब उौब्रtषब्र छांब्र वर्डभांन-खग्रं८ठ