পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/২২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় ] নিত্যধৰ্ম্ম ও পৌত্তলিকতা )న& আপনারা র্যাহাকে আল্লা বলিয়া বলেন, তাহাকে আমরা ভগবান বলি । পরমেশ্বর একই পদার্থ। কোরাণে, পুরাণে, দেশভেদে ও ভাষাভেদে পৃথক পৃথক্ নামে উক্ত । বিচার এই যে, যে নামট পরমেশ্বরের সর্বভাব ব্যক্ত করে, তাহা বিশেষ আদরণীয়। এই কারণেই আমরা আল্লা, ব্রহ্ম, পরমাত্মা এই সকল নাম হইতে ভগবান এই নামটার বিশেষ আদর করি। বাহা হইতে আর কিছুই বৃহৎ নাই, সেই পদার্থই আল্লা। অতি বৃহৎ এই ভাবটীকেই আমরা পরমভাব বলিতে পারি না। যে ভাবে অধিকতর চমৎকারিতা, সেই ভাবই বিশেষ আদরণীয়। অতি বৃহৎ বলিলে একপ্রকার চমৎকারিত হয়, কিন্তু তাহার বিপরীত ভাব যে অতি স্বক্ষ, তাহাতেও একপ্রকার চমৎকারিতা আছে, অতএব আল্লানাম দ্বারা চমৎকারিতার সীমা হইল না। "ভগবান এই শব্দে মানবচিস্তায় যতপ্রকার চমৎকারিত আছে, সে সকলই একত্রীভূত হইয়াছে। সমগ্ৰ ঐশ্বৰ্য্য অর্থাৎ বৃহত্তার সীমা ও স্বল্পতার সীমা ভগবানের একটা লক্ষণ। সৰ্ব্বশক্তিমত্তা ভগবানের দ্বিতীয় লক্ষণ। মানববুদ্ধিতে যাহা অঘটনীয়, ভাহা তাহার অচিন্ত্যশক্তির অধীন। তাহার অচিস্ত্যশক্তিতে তিনি যুগপৎ নিরাকার ও সাকার। সাকার হইতে পারেন না, একথা বলিলে তাহার অচিন্তাশক্তি অস্বীকার করা হয়। সেই শক্তিক্রমে ভক্তগণের নিকট তিনি নিত্যলীলামূৰ্ত্তিময়। আল্লা বা ব্রহ্ম, পঞ্চমাত্মা কেবল নিরাকার বলিয়া বিশেষ চমৎকারিতাশূন্ত । ভগবান সৰ্ব্বদা মঙ্গলময় ও যশঃপূর্ণ। অতএব তাহার লীলা অমৃতময়ী। ভগবান সৌন্দৰ্য্যপূর্ণ। সমস্ত জীবগণ অপ্রাক্তনয়নে তাহাকে স্বনার পুরুষ দেখিয়া থাকেন। ভগবান অশেষজ্ঞান অর্থাৎ বিশুদ্ধ, পূর্ণ, চিৎস্বরূপ छक्काउँोज्र वज्र । তাহার চিৎস্বরূপই তাছার জীমূৰ্ত্তি। ‘ব্যুৎ বা ভূতসকলের अउँौऊ ) उर्णवान् गकरणद्र कर्डी श्ब्रांs वङज ७ मिरग१ । बरे इत्री