পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/২৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় ] নিত্যধৰ্ম্ম ও সাধন २० ॐ ঈশ্বরজিজ্ঞাসা হইতে পাবে। সেই সমস্ত বস্তুতে ঈশ্বরজিজ্ঞাসাত্ৰমে *জিজ্ঞাসাস্বাদনাবধি” এই স্বত্রমতে ক্রমশঃ চিন্ময়বস্তুর আস্বাদন হয় । আপনার পরম পণ্ডিত। একটু কৃপা করিয়া উদারভাব গ্রহণপূর্বক এ বিষয়টা বিচার কবিয দেখিবেন। আমবা অকিঞ্চন বৈষ্ণব । অধিক বিতর্কে প্রবেশ করিতে বাসনা করি না । আপনি আজ্ঞা করিলে শ্রীচৈতন্যমঙ্গলগীত শ্রবণ করিতে পারি। মোল্লাজী এই সব কথা শ্রবণ কবিয়া কি স্থির করিলেন, তাহা বুঝা গেল না। একটু স্থির থাকিয়া বলিলেন, আমি আপনাদের বিচারে মুখী হইলাম। আব কোন দিন আসিয়া আর কিছু জিজ্ঞাসা করিব। অদ্য অধিক বেলা হইল, স্বস্থানে যাইতে ইচ্ছা করি। এ কথা বলিয়া মোল্লাসাহেব স্বদল লইয, অশ্বারোহণপূর্বক সাতসইকা পরগণার দিকে যাত্রা করিলেন। বাবাজীগণ উল্লাসের সহিত হরিধ্বনি দিয়া শ্রীচৈতন্যমঙ্গলগানে প্রবেশ করিলেন । দ্বাদশ অধ্যায় নিত্যপ্রস্বর্য ও সাপ্রল ব্ৰজনাথ দ্যtয়পঞ্চানন—তান্ত্রিক মন্ত্রবল— ব্ৰজনাথের নিকট নিমাই পণ্ডিতের প্রথম পরিচয়—ব্রজনাথের ক্রমশঃ নিমাই পণ্ডিতের প্রতি শ্রদ্ধা বৃদ্ধি—ভক্তরূপী নিমাইয়ের ক্রমশঃ ব্ৰজনাখের হারাধিকার—জীরঘুনাথ দাস বাবাজীর প্রতি ব্ৰজনাথের শ্রদ্ধা-ব্ৰজনাথের দৈন্ত-রঘুনাথ দাস বাবাজীর পরিচয়—সাধ্যসাধন-অধিকারিভেদে শাস্ত্র ভুক্তি, মুক্তি ও ভক্তিকে সাধ্য বলেন—ভুক্তিকামীর সাধ্যসাধন কৰ্ম্মচক্রগত—মুক্তিকামীর সাধ্য নিৰ্ব্বাণ পৰ্য্যস্ত—ভক্তের সাধ্য প্রেম-সাধ্যসাধন শৃঙ্খল—অধিকার ভেদে ভুক্তি ও মুক্তির প্রশংসা—কিন্তু ভক্তিই চরম সাধাসাধন—মহাবাকা-প্রণবই মহাবাক্য—অস্ত সকল বাক্যই প্রাদেশিক-কৰ্ম্ম ও জ্ঞানে ভক্তির সত্ত-বিচার-ভক্ত্যাভাস কত প্রকার— কৰি ভক্তাভাসের উদাহরণ—জানবিদ্ধ ভক্তাভাসের উদাহরণ-দশমূল শিক্ষার ব্যবস্থা ,