পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় ] জীবের নিত্য-ধৰ্ম্ম শুদ্ধ ও সনাতন ১৩ পান নাই। মধ্যাহ্নকালে মধুকরী প্রাপ্ত হইয়া উভয়েই শ্ৰীমাধবীমালতী মণ্ডপে উপবিষ্ট। পরমহংস বাবাজী মহাশয় কৃপাপূৰ্ব্বক কছিলেন, *হে ভক্তপ্রবর ! আপনি ধৰ্ম্মবিষয়ের মীমাংস শ্রবণ করিয়া কি স্থির করিলেন” ? এই কথা শ্রবণকরত: সন্ন্যাসী ঠাকুর পরমানন্দে পুনরায় জিজ্ঞাসা করিলেন,"প্রভো ! জীব যদি অণু পদার্থ হয় তবে তাহার নিত্যধৰ্ম্ম কিরূপে পূর্ণ ও শুদ্ধ হইতে পারে ? জীবের গঠনের সহিত যদি তাহার ধৰ্ম্মের গঠন হঠয়া থাকে, তবে সে ধৰ্ম্ম কিরূপে সনাতন হইতে পারে” ? এই প্রশ্নদ্বয় শ্রবণ করিয়৷ শ্ৰীশচীনন্দনের পাদপদ্ম ধ্যানপূৰ্ব্বক সহাস্তবদনে পরমহংস বাবাজী কহিতে লাগিলেন,—“মহোদয় । জীব অণু পদার্থ হইলে ও তাহার ধৰ্ম্ম পূর্ণ, শুদ্ধ ও সনাতন । অণুত্ব কেবল বস্তুপরিচয়। বৃহদ্বস্তু একমাত্র পরব্রহ্ম পা কৃষ্ণচন্দ্র । জীবসমূহ তাহার অনন্ত পরমাণু। অখণ্ড অগ্নি হইতে যেরূপ অগ্নিবিষ্ণুলিঙ্গসমূহ হই থাকে, অথও চৈতষ্ঠস্বরূপ কৃষ্ণ হইতে তদ্রুপ জীবসমূহ নিঃস্থত হয় । অগ্নির একটা একটা বিস্ফুলিঙ্গ যেরূপ পূর্ণ অগ্নিশক্তি ধারণ করে, প্রতি, জীবও তদ্রুপ চৈতন্তের পূর্ণ ধন্মের বিকাশভূমি হইতে সমর্থ। একটা বিস্ফুলিঙ্গ যেরূপ দাহ বিষয় লাভ করিয়া ক্রমশঃ মহাগ্নির পরিচয় দিয়া জগৎকে দহন করিতে সমর্থ হয়, একটা জীবও তদ্রুপ প্রেমের প্রকৃত বিষয় যে কৃষ্ণচন্দ্র তাহাকে লাভ করিয়া প্রেমের ಇಶ। উদয় করিতে সমর্থ হন। যে পৰ্যন্ত স্বীয় ধৰ্ম্মের প্রকৃত বিষয়কে সংস্পৰ্শ না করে, সে পৰ্য্যস্ত সেই পুর্ণ ধৰ্ম্মের সহজ বিকাশ দেপাইতে অণু চৈতন্তস্বরূপ জীব অপারগ হইয়া প্রকাশ পান। বস্তুতঃ বিষয় সংযোগেই ধর্মের পরিচয় “জীবের নিত্যধৰ্ম্ম কি— ইহা ভাল করিয়া অনুসন্ধান করুন।’ প্রেমই জীবের নিত্যধৰ্ম্ম, জীব অজড় अर्थf९ अक्लांडौङ बख । ८5उछहे ऐशांब्र, शं*म । ८७धभहे ऐश ब्र शर्म्य । कृषsদাস্তই সেই বিমল প্রেম। অতএব কৃঞ্চদাঙ্করপ প্রেমই জীবের স্বরূপধৰ্ম্ম ।