উনত্রিংশৎ অধ্যায় রসনবিচাৱ ব্ৰজনাথ ও বিজয়ের শ্ৰীক্ষেত্রে চাতুৰ্ম্মাস্য বাসসঙ্কল্প—শাস্তবস বিগব—শান্তবসের উদ্দীপন—শান্তরসেব অনুভাব, সাত্ত্বিক ও সঞ্চারিভাব—সম ও সান্দ্র ভেদে দ্বিবিধ শাস্তিরতি—জড়ালঙ্কারে শাস্তরসবিচারাভাব—দাস্যবসবিচার-সন্ত্রম ও গেীববপ্রীতি-ভেঙ্গে দ্বিবিধ দাস্যরস-দাস্যবসের বিষয় কৃষ্ণেরস্বরূপ-চতুৰ্ব্বিধদাস—(১) অধিকৃত দাস-(২) আশ্রিতদাস—(৩) পরিষদ—(৪) অনুগ—দাসারদেব উদ্দীপন-দাস্যরসের অনুভব, সাত্ত্বিক ও ব্যভিচারিভাব—দাস্যবসের স্থায়িভাব-গৌরব প্রীতিরস-ব্যাখ্য –গোঁববপ্রীতির বিষয় শ্ৰীকৃষ্ণের স্বকাপ গোঁবব প্রীতির আশ্রয়—গৌরবপ্রীতির উদ্দীপন—গৌরব প্রীতিব অনুভব, সাত্ত্বিক ও সঞ্চারিভাব—গৌরবপ্রীতিব স্থায়িভাব-প্রের বা সখ্যরস বিচার— সৰ্যরসের অলিম্বন, উদ্দীপন, অনুভাব, সাত্ত্বিক ও ব্যভিচারিভাব—সখ্যরসের স্থায়িভাব— বিশ্রস্তু ও প্রণয় লক্ষণ । ব্ৰজনাথ ও বিজযকুমার স্থিব করিলেন আমবা শ্ৰীপুরুষোত্তমে চাতুৰ্ম্মাস্ত কাটাইব । ত্রগুকগোস্বামীর শ্ৰীমুখ হইতে সৰ্ব্বপ্রকাব রসের বিচার শ্রবণ করিয়া রসোপাসনাপদ্ধতি গ্রহণ করিব । ব্ৰজনাথের পিতামহী ক্ষেত্রে চাতুৰ্ম্মাস্তবাসের মাহাত্ম্য শ্রবণ করতঃ ব্ৰজনাগেব প্রস্তাবে স্বীকার হইলেন। সকলেই প্রাতে ও সন্ধ্যাব সময় শ্ৰীজগন্নাথ দর্শন কবেন। নরেন্দ্র স্নান ও তীর্থের যেখানে যাহা অাছে তাহা ভাল কবিয়া দেখিতে লাগিলেন । ক্রীজগন্নাথদেবের যে সময়ে যে সেবা ও বেশাদি হয়, তাহা বিশেষ ভক্তি সহকারে দর্শন করিতে লাগিলেন। ঐ গুরুগোস্বামীকে তাহদের মনের ভাব জানাইলে গোস্বামী মহারাজ আনন্দিত হইলেন। তিনি বলিলেন,— হে ব্ৰজনাথ, হে বিজয়, তোমাদের প্রতি আমার একপ্রকার বাৎসল্য এরূপ গাঢ় হইতেছে, যে তোমাদের বিচ্ছেদে আমার বিশেষ কষ্ট হইবে
পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/৪৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।