পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামচন্দ্রের স্ত্রী । তঁহার সঙ্গিনী হুইবার উপযুক্ত হইবেন, তাহাইল ভাবিতে লাগিলেন। ঠাকুর মহাশয় তাহাকে কৃপা করিলেন? তাহার। আকিঞ্চনে তিনি ঠাকুর মহাশয়ের বড়ই কৃপা পাইলেন। যথা নরোত্তম বিলাসে ঃ জয় ৰূপমালা নরসিংহের ঘরণী । , যারা ভক্তি রীতে ধন্য মানয়ে ধারণী । এইরূপে খেতরি গ্রামে দিবানিশি কীৰ্ত্তন, ভাগবত কথা, ভক্তিশাস্ত্ৰ বিচার, শ্ৰীগঙ্গানারায়ণের ভাগবত পাঠ শ্ৰবণ, নামকীৰ্ত্তন পরিক্রমণ, বিগ্রহসেবা, প্রভূতি যখন র্যাহার যেরূপ ইচ্ছা তিনি সেইরূপ করিতে লাগিলেন । বাড়ী আর কেহ গেলেন না, সকলেই খেতরিতে রহিয়া = গেলেন। প্রত্যহই মহোৎসব হইতে লাগিল। | রামচন্দ্ৰ কবিরাজ, ঠাকুর মহাশয়কে ছাড়িয়া এক তিল থাকিতে পারেন না, কাজেই তাহার বাড়ী যাওয়া হয় না। কিন্তু তিনি সংসারী, তাহাতে স্ত্রী বৰ্ত্তমান, স্ত্রী পিত্রালয়ে থাকেন। তিনি স্বামী হারাইয়া বড় ব্যাকুল হইলেন । বিশেষতঃ তিনি অপুত্ৰক, কোন উপলক্ষ নাই যে, তাহা লইয়া থাকেন। কোন রূপে স্বামীর চিত্ত আকর্ষণ^ করিতে না পারিয়া অত্যন্ত ব্যাকুল হইলেন। স্বামীকে পত্ৰ, লিখেন, উত্তর পান । না । ইহাতে উপায়ান্তর নাগ পাইয়া একটি পরামর্শ স্থির করিলেন । ভাবিলেন যে, বরাবর একেবারে ঠাকুর মহাশয়কে ধরিবেন। কিন্তু কিরূপে ? ভাবিলেন, পিতার দ্বারা এই কাৰ্য্য করবেন। তাই বৃদ্ধ পিতার নিকট লোক দ্বারা ঠাকুর মহাশয়ের কাছে পত্র লিখিতে বলিলেন। রামচন্দ্রের শ্বশুর, নিজ কন্যার দুঃখে দুঃখিত হইয়া ঠাকুর মহাশয়কে প্রকৃতই পত্র লিখিলেন যে, তিনি যেন একবার রামচন্দ্ৰকে ) { পাঠাইয়া দেন। ঠাকুর মহাশয় পত্ৰ পাইয়া জেদ করিয়া রামচন্দ্ৰকে । BLuDB DBDBDBD S DDB0Y S DDBBDBDBD BBS DBLYS YYYDL DYY - digitized at BRC india.com