পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r চাঁদ রায়ের ভক্তি। རྩྭ་ মামাকে দণ্ড করিবে, এ আমার বড় ভাগ্যের কথা। আমাকে । \ ? হস্তীর পদতলে লইয়া চল ।” ইহাই বলিয়া, “হরে কৃষ্ণ’ নাম জপিন্ডে: ' জ্বপিতে চাদ রায় স্বচ্ছন্দচিত্তে হস্তীর অগ্ৰে চলিলেন । চাদ রায় যে, সাহসের উপর নির্ভর করিয়া চলিলেন তাহা নহে ; किचा नऊ श्वन न। এই অহঙ্কারে মত্ত হইয়াই যে তিনি চলিলেন, তাহাও নহে।. তিনি ভাবিলেন, যিনি প্ৰাণ দিয়াছেন, डॅिनिद्रे লাইতেছেন, তাহাতে আর কথা কি? যখন চাঁদ রায় শ্ৰীভগবানের উপর এইরূপ সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করিয়া চলিলেন, তখন স্বর্গে দেবগণের মধ্যে হুলুস্কুলু পড়িয়া গেল ; মতেঁও বটে, যেহেতু মুসলমানগণ फ्लड्स পাইলেন। চাঁদ রায়কে মহাপুরুষ বলিয়া ভীহাদিগের জ্ঞান হইল। উঁহার তখনকার বদনের শোভা দেখিয়া মুসলমানগণের নয়নাঙ্খি পড়িতে 11 ܐܨ1 ܢ লাগিল। ভক্তির নিমিত্ত যিনি প্ৰাণ দিতে প্রস্তুত, উহার শ্ৰীমুখদর্শন উপ | কি কখন বিফল হয় ? তবে কোন কোন স্থলে ইহার অন্যথা দেখা গিয়াছে বটে ; কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তাদৃশ ব্যক্তি বিশুদ্ধ ভক্ত নহে। সে ব্যক্তি ভক্তির দ্বারা চালিত না হইয়া অহঙ্কারের কি দম্ভের দ্বারা চালিঙ্ক হইয়া প্ৰাণ দিতে ਢੋਈ । এখন যদি কাহাকে বল যে, তোমার ধৰ্ম্ম ত্যাগ কর, সে তখনি বলিবে যে, “উহা আমি কখনও ty করিব না৷ ” পীড়াপীড়ি করিলে অনেকে স্বীকার করিতে পারে, কিন্তু, - । কোন কোন লোকে ইহার জন্য প্ৰাণ পৰ্য্যন্ত পণ করিলেন । এই সমুদ্ৰান্ধ লোকের মধ্যে কেহ নিজের অভিমানের নিমিত্ত, কেহ বা डनिंदानन. নিমিত্ত প্ৰাণপণ করে । “আমি আমার ভগবানকে ছাড়িতে পারিব না? ইহা ভাবিয়া যে ব্যক্তি মৃত্যুর মুখে স্বচ্ছন্সে স্থায়, তাহার কি মৃত্যু আছে? আমরা জীব আমাদের নিমিত্ত ৰদি কেহ এরূপ প্ৰাণপণ করে, তৰে জাহার জন্ত

V . digitized at BRCIndia.com