পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-कथा कश्हिरुङCछम न। । आशङ् ব্রাহ্মণ পণ্ডিত ভীহাকে দেখিতে আসি ܔܔܔ؟ ん。 曹 গঙ্গা তীরে। স্থা SWE তেছেন, দু একটী ঠাট্টাও করিতেছেন। পূর্বে বলিয়াছি তাহদের গঙ্গানারায়ণের উপর বড় রাগ। পূর্বে, তিনি পণ্ডিত বলিয়া ভঁাহাকে সকলে মনে বড় দ্বেষী" করিতেন, কিন্তু বিদ্যায় পারিতেন না, দ্বেষ মনেই থাকিত । গঙ্গানারায়ণ শূদ্রের নিকট মন্ত্ৰ লইয়াছেন, এখন সেই রাগের শোধ লইবার সুবিধা পাইলেন। তিিন পূর্ব হইতে র্তাহারা গঙ্গানারায়ণকে কত ঠাট্ট বিন্দ্ৰপ করিতেন, কিন্তু তিনি তাহা গ্ৰাহ করিতেন না। ... এখন ঠাকুর মহাশয়ের অন্তিম কাল, ভক্তগণ বিষাদে অভিভূত হইয়া রহিয়াছেন। তাহাদের মনের বেগ শান্তি করিবার এই বড় সুযোগ ভাবিয়া গঙ্গানারাস্মণকে বলিতেছেন, “কি গো চক্ৰবৰ্ত্তী, তোমার গুরুর বাকুরোধ হইয়াছে নাকি ? ... এখন অন্তিম কাল তাহার কৃষ্ণনাম করা উচিত। কৈ, মুখ দিয়া ত কোন কথাই বাহির হইতেছে না ? ব্রাহ্মণকে শিষ্য করিলেই এইরূপ দশা হইবে, তাহা আমরা আগেই জানি।” গঙ্গানারায়ণ বিষাদ-সাগরে মগ্ন । এ কথায় যদিও তিনি মৰ্ম্মাহত = হইতেছেন, কিন্তু কিছু উত্তর করিতে পারিতেছেন না । গাম্ভীলা গ্রামের লোকেরই কেবল এইরূপ ক্ৰোধ, কিন্তু অন্য স্থান হইতে যাহারা আসি- , তেছেন, তাহারা ঠাকুর মহাশয়কে দর্শন করিয়া সকলেই নীরবে আছেন । - কেহ ভঁাহাকে প্ৰণাম করিয়া চলিয়া যাইতেছেন, কেহ বা থাকিয়া যাইতে: ছেন । ঠাকুর মহাশয় একেবারে নীরব। এক ভাবে শয়ন করিয়া নয়ন । মুদিয়া আছেন। ক্ৰমে অন্তিম সময় উপস্থিত হইল। ইহা জানিয়া, সকলে হরিধ্বনি করিতে লাগিলেন। তখন গঙ্গার ঘাটে তিন দিবস । কাটিয়া গিয়াছে। এই হরিনামের মহা কলরবের মধ্যে ঠাকুর মহাশয় লোক-দৃষ্টি দেহত্যাগ করিলেন । গঙ্গানারায়ণ চতুর্দিকে অন্ধকার দেখিতেছেন। বজাহতের ন্যায় N. digitized at BRGindia.com