পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/১৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So8 হরি বিনে না দেখিয়ে জীবের নিস্তার ॥ ধর্শ্বশাস্ত্র যত যত পুরাণ বিদিত। তোমা ভালে জানি সৰ্ব্বশাস্ত্রে সুপণ্ডিত । সৰ্ব্বশাস্ত্রের সার ধৰ্ম্ম করিয়া উদ্ধার। যাহা হৈতে তরে জীব এ ঘোর সংসার । হরিনাম হরিকথা হরিসংকীৰ্ত্তন । যত যত অবতার কৈলা নারায়ণ ॥ কহিবে সকল তুমি একত্র করিয়া । মুখে যেন তরে জীব গোবিন্দ ভজিয়া ॥ স্থত মহামুনি শুনি মুনির বচনে । বাহ পাসরিলা হরি-গুণ স্মঙরণে ॥ ক্ষণে বাহ পায়্যা চিত্তে হৈলা (৩) অবগতি ॥ গুরুর চরণে কৈল প্রথমে প্রণতি ॥ লট রাগ । অখিল বেদের সার পুরাণে গোপিত। যাহা হৈতে হৈল ভাগবত প্রকাশিত ॥ শুক মহাযোগেশ্বর মুনির প্রধান । তাহার চরণে বহু সতত প্রণাম । জন্মিয়া হইলা শুক মহা যোগেশ্বর। সেইক্ষণে অরণ্যে চলিলা একেশ্বর ॥ পুত্ৰশোকে বেদব।াস পাছে চলি যায় । পুত্র পুত্র করি মোহে ডাকে ঘন রায় ( ১ ) a যোগবলে বৃক্ষগণে পরবেশ করি । বাপকে সম্বতি ( ২ ) দিল বৃক্ষরূপ ধরি। বৃক্ষরূপে কৈলা, ব্যাসের মোহ নিবারণ। তাহার চরণ স্থত করিয়া বন্দন ॥ কহিতে লাগিলা স্থত সৰ্ব্বধৰ্ম্মসার । যাহা হৈতে হৈব সৰ্ব্ব জীবের নিস্তার ॥ সেই সে পরম ধৰ্ম্ম সৰ্ব্ব বেদে কহে। বাহা হৈতে হরির চরণে ভক্তি রহে ( ৩ ) { হরিভক্তি হৈলে তত্ত্বজ্ঞান পরকাশ । ছিওয়ে সংসার ( e ) সব অবিদ্যা বিনাশ ॥ এইমত কৈলা কিছু ভকতি বিস্তার। কহিতে লাগিলা তবে যত অবতার ॥ মুই রাগ । প্রলয়ে না ছিল কিছু এ লোকরচনা । ন চক্ৰতীরকণজ্যোতি ব্ৰহ্মাদি কল্পনা ॥ ( ৩ ) "কৈলা । ( ১ ) রায় অর্থে "রবে" | ( ২ ) পাঠাস্তুর,—“বাপের প্রবোধ"। ( e ) হয়ে" । ( a )"সংশয় । গবত নিরাধার নিরালম্ব এক ভগবান। তাছা বিনে বলিতে না ছিল কিছু আন ॥ তবে বিহুরিতে প্রভূ যখনে ইচ্ছিলা। তখনে পুরুষরূপ প্রকাশ হইলা ॥ আদি নারায়ণ তিহু পুরুষ পুরাণ। তাহা হৈতে নানা অবতার উপাদান। প্রথমে সনকাদি চারি ব্ৰহ্মার কুমার। ব্রহ্মচৰ্য্য কৈল ব্ৰহ্মচারী অবতার ॥ দ্বিতীয়ে বরাহরূপে কৈল অবতার । দশনে তুলিয়া কৈলা পৃথিবী উদ্ধার ॥ আদি দৈত্য হিরণ্যক্ষ তথাই বধিল । জলের উপরে প্রভু পুথিবী স্থাপিল । তৃতীয়ে নারদরূপ হৈলা হৃষীকেশ । লয়াইলা সাধুতন্ত্র ভক্তি উপদেশ। চতুর্থে ধর্মের ঘরে কৈলা অবতার। নরনারায়ণ নাম বিদিত সংসার ॥ বদরিকাশ্রম তীর্থে রহি নিরস্তর। আকল্প পৰ্য্যন্ত তপ করেন দুষ্কর ॥ পঞ্চমে কপিলদেব হই মুনিবেশ । মায়ে বুঝাইলা ভক্তি-যোগ উপদেশ ॥ দত্তাত্রেয়রপে অত্ৰিমুনির কুমার। যোগধৰ্ম্ম লয়াইলা ষষ্ঠ অবতার ॥ সপ্তমে রুচির স্থত হয়ে নারায়ণ । যজ্ঞরূপে বৈবস্বত মসুর রক্ষণ ( ১ ) ॥ অষ্টমে ঋষভ দেব নাভির তনয় । জড়ধৰ্ম্ম জগতে লয়াইলা মহাশয় ॥ নবমে ধরিলা প্ৰভু পূথ, কলেবর । পৃথিবী দুহিয়া লৈল ওষধি সকল ॥ ধন্থ-অগ্র দিয়া কৈল পৃথিবী সমান । পৃথক পৃথল ( ২ ) যশ জগতে ঘোষণা । মৎস্য অবতার প্রভু দশমে হইলা । পুথিবী করিয়া নৌকা বেদ উদ্ধারিলা । মকু-বৈবস্বত আর মহৰ্ষির গণে । নৌকাতে তুলিয়া কৈল প্রলয় রক্ষণে ॥ একাদশে হৈলা প্রভু কুৰ্ম্ম-কলেবর । অমৃত-মথনে পুষ্ঠে ধরিল মন্দর ॥ স্বাদশে উদয় কৈল ধস্বস্তুরি-বেশে । দেব উদ্ধারিতে লৈলা অমৃতকললে। ( ১ ) “ৰায়স্তুব মনুর পালন” এইরূপ

  • ोर्ट झहेष्व ।

(२) श्रृषण,-दित्तक ।