পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/২৭৯

শরীর করিয়া তার নাহি অভিমান। স্ততি নিদা হিংলা তার সকল সমান ॥ অখিল জীবের জীব প্রভূ যদুল্লায়। দও করি দুষ্ট জনে ছুরিত খণ্ডায় ॥ ৰৈরিভাব করে কিবা ভয় ভক্তি ধরে। কাম লোতে কিবা তার শরীরে সঞ্চরে। সকলে ভজুক যেন তেন পরকারে। তির পর বুদ্ধি প্রভু কাহুকে না করে। বৈরি-অম্বন্ধে যেন হয় কৃষ্ণময় । হেন জান ভক্তিযোগে তেন গতি ছয় ॥ কুমারিয়া কীটে অন্ত কীটে আনে ধরি । কুচিয়া ভিতরে তারে রাখে বন্দী করি। ক্ৰোধ ভয়ে নিরন্তর তাহারে স্মঙরে । নিজরূপ ছাড়িয়া তাহার রূপ ধরে। বৈরভাবে নিরবধি যদি চিস্তে করি । কৃষ্ণগতি পায়ে নর কৃষ্ণে ক্রোধ করি ॥ কাম ক্রোধে ভয়ে প্রেমে গোবিন্দে ধরিয়া । অখিলে ( ১ ) অনেক গেল সংলার তক্লিয়া । কামে গোপী ভয়ে কংস বৈরে শিশুপাল । সম্বন্ধ করিয়া যদুবংশের উদ্ধার ॥ তুমি সব প্রেম করি ভজহ ঐছরি । তার মধ্যে বেণ রাজা গণন না করি ॥ ৰেন তেন পরকারে কৃষ্ণে ধরে মন । সেই ক্ষণে ছুটে তার সংসারবন্ধন । শিশুপাল দস্তবক্র দু ভাই তোমার । বিষ্ণুপারিষদ নরবেশে অবতার ॥ জয় বিজয় দুই বৈকুণ্ঠ দুয়ারী। ব্ৰহ্মশাপে আছিল অমুর বেশ ধরি। তবে যুধিষ্ঠির রাজা ভাবিয়া বিস্ময় । জার বার জিজ্ঞাসিল করিয়া বিনয় ॥ সকল বৈকুণ্ঠবাসী লীলা-কলেবর। আনন্দ-মুকুতি ধরে ভকত-প্রবল ॥ তা-সভারে বিপ্ৰশাপে কি করিতে পারে । কহ মুনি এ বড় বিস্ময় হৈল মোরে। এ বোল শুলিঞা তবে ব্রহ্মার নন্দন । কহিলারা রে তবে ইহার কারণ । ( ২ ) ব্ৰহ্মার কুমার চারি সনকাদি করি। এক দিন গেলা তারা বৈকুণ্ঠ নগরী ॥ ( Y ) পাঠান্ডর,—“দেখিল* l ( ২ ) পাঠান্তর,— *कश्णि ब्राँबाँब ऊरव्र गव विदइ१" । S SAASAASSAAAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS चैङ्कप*-ceवंबछब्रक्रिगैौ ২৭৭ পঞ্চ বরিষের শিশু তারা দিগম্বর । প্রবেশ করিলা তারা বৈকুণ্ঠ নগর। স্বারেতে নিষেধ করি রাখিল দুয়ারী। মুনিগণে শাপিল তাহারে ক্রোধ করি। হেন দুষ্ট বৈকুণ্ঠে ( ১ ) থাকিতে না ঘুমাৰে । অধোগতি অমুর-- নম যেন পায়ে ॥ তিন জন্ম ধরিব অমুর-কলেবর । তবে শুদ্ধ হৈল দুই পারিষদ বর ॥ সেই দুই পরিষদ প্রথম জনমে। হিরণ্যকশিপু আর হিরণক্ষ্য নামে ॥ দ্বিতীয় জন্মেতে সেই পুরুষ প্রধান । ধরিল রাবণ আর কুম্ভকৰ্ণ নাম ॥ তৃতীয় জনমে জয় হৈল শিশুপাল। বিজয় জন্মিল দস্তবক্র নাম যার । আপলে করিয়া নরসিংহ অবতার। হিরণ্যকশিপু দৈত্য করিল সংহার। বরাহ-শরীর ধরি প্রভু গদাধর। হিরণ্যাক্ষ বধ কৈল জলের উপর ॥ রামরূপে কুম্ভকৰ্ণে বধিলা রাবণে । শিশুপাল দস্তবক্রে মারিলা তখনে ॥ মহাভাগবত পুত্ৰ প্ৰহলাদ আছিল । যাহার নিৰ্ম্মল যশে জগৎ পূরিল। হিরণ্যকশিপু রাজা বহু পরকারে। মাৰ্বিতে উপায় কৈল প্ৰহলাদ কুমারে। শাস্ত দাস্ত সৰ্ব্বভূতহিত দয়াপর। হৃদয়ে খৈলয়ে তার প্রভু গদাধর ॥ সকল উপায় ব্যর্থ হৈল একে একে। পুত্রকে মারিতে না পারিল কোন পাকে ॥ এ বোল শুনিএ তবে রাজা যুধিষ্ঠির । পুছিল মায়ের পায় বিপয়ে সুধীর । বাপ হয়্যা পুত্রে কেন মারি৩ে ইচিছল। কোন পুণ্যে প্রহ্নাদের ভকতি জন্মিল। রাজার বচন শুনি কহে মুনীশ্বর। সাবধানে শুন রাজা হইয়া তৎপর। হিরণ্যাক্ষ বধ যদি কৈল গদাধরে । হিরণ্যকশিপু তবে জলিল অস্তরে ॥ আকাশে তুলিয়া হাতে ফিরায় ত্রিশূল । দশনে দশন পিষে বোলয়ে লিখুর। ফকুটি-কুটিল মুখ উদ্ধত নয়নে । উচ্চস্বরে বলে রাজা তৰে মন্ত্ৰিগণে ॥ ( ১ ) পাঠান্তর,-“এখাতে"।