পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/৩২২

చిషాe অপরাধ শুনিয়া বশিষ্ঠ দিল শাপ ॥ শূদ্র হয়্যা থাকুক অজ্ঞানে কৈল পাপ। গুরুশাপ লৈল ৰীম ষোড় করি কর । তপ করি কৃষ্ণ আরাধিল নিরস্তর ॥ শাস্ত দাস্ত সৰ্ব্বভুত-হিতরত হই । যথা লাতে তুষ্ট বন্ত ফল মূল খাই ॥ পবন রোধন করি সর্ব সঙ্গ তেজি । একান্ত ভকতি করি কৃষ্ণপদ ভজি । কৃষ্ণে মন ধরি প্রাণ কৈল উৎক্রমণ । ব্ৰন্ধে প্রবেশিল তার ছুটিল বন্ধন । তাহার কনিষ্ঠ যেই কবি বন্ধু সনে। মুখ ভোগ রাজ্য তেজি প্রবেশিল বলে । কৃষ্ণ আরাধিয়া শিশু পাইল কৃষ্ণগতি । করূষের পুত্ৰগণ কারূষ খেয়াতি ॥ উত্তর দেশের তারা পাইল অধিকার। ব্ৰাহ্মণ্য বদান্ত তারা ধৰ্ম্মপরচার। খৃষ্টবংশ যত উপজিল ধাই নাম। মৃগের স্বমতি পুত্র হৈল বলবান ॥ সুমতির পুত্র তার নাম ভূতজ্যোতি । তার পুত্র বসু তার প্রতীক খেয়াতি ॥ তার পুত্র ওঘবান বিদিতসংসার। ওঘৰতী নামে কহা জন্মিল তাহার । নরিব্যস্ত নামে এক পুত্র জলমিল । চিত্রলেন তার পুত্র ঋক্ষ নামে হৈল । মীচবান তনয় তার পুত্র পূর্ণ নামে । ইজসেন তার পুত্র বিদিত ভুবনে ॥ ৰীতিহোত্র তার পুত্র সত্যশ্রব নাম । উক্লশ্রবা তার পুত্র মহাবলবান । দেৰদত্ত তার পুত্র অগ্নিবেগু হৈল । কানীন তাহার পুত্র ঋষি জনমিল । জাতুকৰ্ণ নামে ঋষি বিদিত ভুবনে। ৰিজকুল উপজিল অগ্নিবেশু্যায়নে ॥ দি বৈংশ কহি তবে শুন নরপতি। দিষ্টের নাভাগ পুত্র কর্শ্বে বৈশুজাতি ॥ ভলন্দন তার পুত্র তার বৎস প্রীতি । তার পুত্র প্রাংশু তার তনয় প্রমিতি ॥ খনিত্র তাছার পুত্র চাক্ষুষ তনয় । বিবিংশতি তার পুত্র রম্ভ মহাশয় ॥ খনীলেত্র তার ( পুত্ৰ ) করষ্কম নরপতি । অবিক্ষিৎ নামে তার সুত মহামতি ॥ চক্রবর্তী রাজা তার মরুক্ত কুমার । সম্বর্ভ আলিয়া যজ্ঞ করাইল যার ॥ बैयङांशंबङ মরুত্তের যজ্ঞসম যজ্ঞ নাহি হয় । যার যজ্ঞে সৰ্ব্ব পাত্রে হৈল হেমময় ॥ মরুত্তের স্বত দম নামে মহীপাল ! রাজবৰ্দ্ধন নামে তাহার কুমার। তার পুত্র স্বধৃতি তাহার স্বত নর। নরপুত্র কেবল জন্মিল মহাবল ॥ তার পুত্র ধুন্ধুমান বুধ তার স্বত । তার পুত্র তৃণবিন্দু মহাগুণযুত । তৃণবিন্দু মহীপতি ভeিল অপ্সরা । অলম্বুষা নাম তার দিব্য বেশধরা। তার কন্যা জনমিলা ইলৰিলা নাম। আপনে বিশ্ৰবা যাতে কৈল গর্ভাধান ॥ কুবের জম্মিল তাহে বিদিত সংসার । অলম্বুষা পুত্র আর জন্মিল বিশাল ॥ বিশালে বৈশালী পুরী কৈল নিরমাণ । আর পুত্র শুঙ্গবন্ধু ধুমকেতু নাম ॥ হেমচন্দ্র তার পুত্র ধুম্রাক্ষ তনয় । তার পুত্র জন্মিল সংযম মহাশয় ॥ তার পুত্র সহদেব কুশাশ্ব তাহার। তার পুত্র গোমদত্ত নামে মহীপাল ॥ তার পুত্র মুমতি জনমেজয় তার। তৃণবিন্দু বংশ কিছু বর্ণিল বিস্তার। শৰ্যাতি মজুর পুত্র আছিল নৃপতি । সুকন্যা কুমারী তার হৈল রূপবতী ॥ মৃগয়া করিতে রাজা গেলা এক দিনে । স্বকঙ্কা করিয়া সাথে ভ্ৰমে বনে বনে ॥ চব্যন আশ্রমে যদি রাজা উত্তরিল। সখীগণ লয়্যা কন্যা ভ্ৰমিতে লাগিল ॥ বঙ্গীকট করে জ্যোতি দেখে দুইখানি । কাটা দিয়া বিন্ধে তার মরম না জানি ॥ শোণিত স্ৰাবিল তার বেয়্যা পড়ে ধারে । মল মূত্র নিরোধিল সৈন্সের উদরে । বিস্ময়ে পড়িল রাজা নাহি জানে মৰ্ম্ম । না বুঝিয়া কেবা কোন কৈল অপকৰ্ম্ম । কোন দোষ কৈলু কিবা মুনির আশ্রমে। হেন বুঝি প্রমাদ পড়িল তে-কারণে ॥ মুকন্যা কহিল গিয়া বাপের গোচরে। দুই জ্যোতি কাটা দিয়া বিন্ধিল টকরে। কভার বচন শুনি দুtজা পাইল ভয় । মুনির নিকটে গেলা কম্পিতহ্যুদয় ॥ মুনি প্রসাদিয়া রাজা কন্যা সমৰ্পিল । সসৈন্তে চলিয়া তৰে নিজ পুরে গেল।