পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/৩৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐকৃষ্ণ-প্ৰেমতরঙ্গিণী פרס ৰশোদা পাঠায়্যা ছিল রোহিণী সুন্দরী। যমুনার স্কুলে গিয়া দেখে বনমালী। শিশুগণ গঞাঁ কৃষ্ণ বলরাম সঙ্গে । শিশু খেলা খেলে প্ৰভু নানা রস রঙ্গে ॥ আইল আইল মোর প্রাণ বিলম্ব না কর। মায়ে ডাক পাড়ে কেন বচন না ধর । কৃষ্ণ কৃষ্ণ প্ৰাণেশ্বর কমললোচন । কোলে করি আইল বাপ পিয়লিঞ স্তন। ভাত আলি খাও বাপু না খেলিছ খেলা । খেলারঙ্গে না জান বিস্তুর হৈল বেলা । ছে রাম রোহিণীসুত কুলের নন্দন । প্রতাত সময়ে বাপু কর্যাছ ভো ন ॥ শ্রম বড় হৈল বাপু না খেলিছ খেলা । কৃষ্ণ লঞা ঘরে আইল ছাড় শিশু মেলা । চলরে ছাওয়াল তোরা যাহ ঘরাঘরি । ধূলায় ধূসর মোর রাম বনমালী। ঝাট করি আইল বাপু করাই মজ্জন। জনমনক্ষত্র আজি আছয়ে কারণ ॥ স্নান করি গোদান করাহ দ্বিজগণে । বন্ধুগণে তো গন করাহ অন্নপানে ॥ দেখ দেখ তোমার সঙ্গের শিশুগণে । মায়ে কর্যায়াছে ভাদে মজ্জন তোওনে ॥ বসনে ভূষণে অঙ্গ করিয়া সাজন। খেলায় ছাওয়াল তাথে নাহি পাত মন ॥ তুমিহ আসিয়া ঘরে স্বান দান কর। ভোজন করিয়া অঙ্গে দিব্য বেশ ধর । তবে তুমি খেলাহ যতেক ইচ্ছা কর । মায়ের বচনে বাপু বিলম্ব না কর ॥ সমস্ত মন্তকমণি প্রভু হৃষীকেশ । দেখিয়া যশোদাদেবী নিল শিশুবেশ। রতন পাচনী করে শিরে উড়ে নেত। ( ১ ) নানা ক্রীড়া পরিচ্ছদ করিয়া সাজন। বৎস রাখে রামকৃষ্ণ সঙ্গে শিশুগণ ॥ খেণে বেণু বাজায় বালকগণ সঙ্গে । পেলা পেলি করিয়া ক্ষেপণি ( ২ ) খেলে রঙ্গে । -ן השזלזן• ( ১ ) পীতবাস পরিধান কক্ষে সিঙ্গ অাছে। রতন পাচনী করে শিরে শিখিপুচ্ছে ।" (২) লোষ্ট্রাদি ক্ষেপণ যন্ত্রভেদ । চলিত ভাষায় ‘ফিঙ্গে', 'পটাল ৰিকি', 'ফিনটুল' প্রভৃতি বলিয়া থাকে। কেন্থ (कश् 'cचw१-4ब्र चर्ष'जाम्नेिय ७ करग्रन । চরণে চরণে ক্ষণে করে পেলাপেলি । অঙ্গে অঙ্গে ক্ষণে প্ৰভু করে ঠেলাঠেলি৷ বৃষরূপ ধরিয়া বুষের ছাড়ে ডাক । দুহেঁ দুহেঁ যুঝায়ুঝি বাঢ়ে অম্বুরাগ ॥ যত জন্তু জীব বৈলে বন উপবনে। ডাক দিয়া আনে প্ৰভু প্রতি জনে জনে। নিজ রব শুলিঞা সকল জন্তু মিলে। সেই লীলাগতি করি তারি সঙ্গে খেলে। এইরূপে বাছুর চরায় শিশু সঙ্গে । নানা শিশুকেলি প্রভু করে নানা রঙ্গে । হেনকালে এক দৈত্য বৎসরূপ ধরে। অলক্ষিতে প্রবেশিল বৎসের ভিতরে ॥ সকল জানেন প্ৰভু সৰ্ব্বজ্ঞ শেখর। বলরামে তবে দেখাইল গদাধর। ধীরে ধীরে তার কাছে গেলেন শ্ৰীহরি। বাম হাথ দিয়া পাছ দুই পায়ে ধরি। আকাশে তুলিয়া ভ্রমাইল সাত বার। সেই মতে জীবন ছাড়িল দ্বরাচার। পাক দিয়া পেলাইল কপিথ উপরে। ভাঙ্গিল কপিখ বন তার অঙ্গ ভরে । সাধু সাধু করিয়াiবাধীনে শিশুগণে । দেখিয়া বিস্মিত ছৈল তয় পাইল মনে। তুষ্ট হৈয়া দেবে কৈল পুষ্প বরিষণ। আকাশে বাজিল শঙ্খ দ্বন্দুভি ৰাজন। এইরূপে নানা লীলা করে যদুরায় । বৎসপাল ক্ষৈঞা প্ৰভু বাছুর চরায়। সৰ্ব্বলোক-পালক সকল লোক-গতি । গোপৰূপে বাছুর চরায় স্বরপতি ॥ প্রভাত সময়ে প্রভু খায় দধিভাত। বাছুর চরায় বনে ত্রিভুবননাথ। শিশু সঙ্গে বাছুর চরায় একদিনে । কালিন্দী নিকট তট কুস্বমত বনে ॥ চালায়্যা আনিল ৰৎস গোধ ( ১ ) সন্নিধান। যৎসগণে দিয়া পানি কৈল জল পান ॥ এক গোটা মহা প্রাণী পৰ্ব্বত আকার। দেখিয়া লাগিল শিশুগণে চমৎকার ॥ বকাসুর নাম তার বকরূপ ধরে। আসিয়া গোবিনো ধরি গিলিল সত্বরে। তা দেখিয়া সব শিশু হৈলা অচেতন। প্রাণ বিনে যেরূপ ইঞ্জিয় তস্থ মন । ( ১ ) পৰ্ব্বত ।