পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/৫৯২

gтухt vvөгуту / কর্ণযোগ সাঙ্খ্যযোগ আর নানা ধৰ্ম্ম । বেদপাঠ তপ ত্যাগ আtর নানা ক ॥ মহীধর মহাপুর ( ১ ) দীঘী সরোবর। ব্ৰত দান নানা পুণ্য ( ২ করি নিরস্তর। বিবিধ দক্ষিণ যজ্ঞ বহুমুল পন সংযম নিয়ম নানা তীর্থ-পর্যাটল । এতরুপে কেহো বশ করিতে ন পারে । বিনে সাধুসঙ্গ কেহো লা পায় আমারে । সাধুসঙ্গে সকল কুলঙ্গ দোষ হয়ে ণতিত পামর দীন সাধুসঙ্গে তয়ে । দৈত্য দানব থগ যুগ বিদ্যাধর সিদ্ধ চাবণ যক্ষ গন্ধৰ্ব্ব কিল্পর ॥ স্ত্রী শূদ্র অস্ত্যজ জাভি পতিত চণ্ড । সৎসঙ্গে এ সব হেল ভবসিন্ধু পার } বৃষপৰ্ব্ব বলি বাণ ময় হনুমাণ । প্ৰহলাদ সুগ্ৰীব গজরাজ জাম্বুবাণ । গৃধ ব্যাধ বণিক কুবজা আদি করি । বজ্ঞপত্নীগণ আর ব্রজ পুরনারী } এ সতে পুরাণ শাস্ত্র বেদ লাহি প৮ে । মহাঙ্কের সেবা ব্ৰত তপ নাহি করে । কেবল সৎসঙ্গ হৈতে আমাকে লভিল । জারভাবে কেবল রমণীগণ পাইল । কীট পতঙ্গ আদি পশুপক্ষগণ । এ সতে আমারে পাইল ভকতি কারণ । সৎসঙ্গ আমাকে মাত্র লভিল সাক্ষা ও । যোগীন্দ্র মুনীন্দ্র যাকে চিস্তে ধ্যানপথে । সাস্থ্যযোগ কোটি কোটি ব্রত যজ্ঞদ’ল সৰ্ব্বত্যাগ করে কিংবা সন্ন্যাস বিপাল । তবুত আমারে কেহ না পারে লভিতে । এ সব সৎসঙ্গে আমা লভিল সাক্ষা ত । বখনে অকুর আমা নিল মধুপুরী । তখনে মজিল শোকে ব্ৰজপুরনার" । আমুরাগে চিত্ত ধরি আমার চরণে । ত্ৰিভূবন শূন্ত গোপ দেখিল নয়ণে ৩ ( ১ ) পাঠান্তর,-“মহাধৰ্ম্ম মহাপুণ । ( * ) পাঠাস্তুর,—“কৰ্ম্ম (e) পাঠাস্তুর-“ত্রিভুবন শূন্য A হল দেখি অামা বিনে" । কেদার রাগ । যত রাতি বঞ্চিল আমার সনে এনে । তিল-অাধ হেন গোপী মানিল তখনে ॥ আমার বিচ্ছেদে তারা একখানি রাতি। কল্পকোটি সম করি মানিল যুবতী । আমা বিনে গোপীগণ না জানয়ে আন । আমাতে ধরএ গোপী তচু মন প্রাণ ॥ কি নাম কোথাতে আছে আপনা না জানে । ত্রিভুবন শুষ্ঠবৎ দেখে আমা বিনে ॥ সমাধি করিয়া যেন রছে মুনিগণে । আপনার নাম রূপ পাসরে আপনে ॥ নদনদী-সর যেন মিলএ সাগরে । আপনার নাম রূপ আপনে পাসরে । সেইরূপ গোপীগণ আমার কারণে । আপনার নাম রূপ পাসরে আপনে ॥ তত্ত্ব না জানএ গোপী জারবুদ্ধি করি। আমি সে পরমব্রহ্ম পাইল প্রেম ধরি । সৎসঙ্গে আমাকে পাইল কীট পতঙ্গম । কত কত তরি গেল স্থাবর জঙ্গম ৷ এ বোল বুঝিয়া তুমি তেজ সৰ্ব্বধৰ্ম্ম । লোক বেদ সব তেজ বিধিবৎ কৰ্ম্ম । প্রবৃত্তি-নিবৃত্তি-কৰ্ম্ম কৰ্ম্ম সকল তেঙ্কিৰে । শুনিলে শুনিবে যত দেখিলে দেখিবে । আমা । কারণে তুমি সৰ্ব্বধৰ্ম্ম তেজ । লোক বেদ পরিংfর সভে আম ভজ ॥ ল কলের আত্মা আমি মহামহেশ্বর । আমার প্রসাদে ভয় তেজিবে সকল ॥ (১) শরণ করিয়া থাক চরণ আমার ! আমি রক্ষা কৈলে তবভয় নাহি আর । কৃষ্ণের বচন শুনি মনে পাই ভয় ॥ উদ্ধব পুছিল তবে পড়িয়া সংশয় । এখনে বলিলে নাথ কৰ্ম্ম জানি তেজ । এখলে কহিলে মাত্র লতে আম ভজ ॥ (২) (১) পাঠাস্তৱ,—“ভব তরিব সকল" । (২) পাঠান্তর,— "এখনে বুলিলে নাখ কৰ্ম্ম নাহি তেজ । এখনে বোলঙ্ক মাত্র সভে জামা ভজ ॥"