পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/৬৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

అSbr দেখিয়া শরণাগত ইন্দ্র রক্ষণ করে । তক্ষক পোডাব রাজা কোন পরকারে । (১) শুনি বলে জন্মেজয় বিপ্রের বচন । ইঙ্গ সহে তক্ষক না পোড়ে কি কারণ ॥ রাজার বচন শুনি যাজ্ঞিক ব্রাহ্মণে । ইজ সহে তক্ষক হুনিল হুতাশনে ॥ পড় পড় স্বাহা মন্ত্রে বেদবাণী ধর । ইন্দ্র সহে পড় সর্প বিলম্ব না কর। চলিল আসন ইন্দ্র রহিল বিমানে । সগণে তক্ষক সহ রছিল গগনে ॥ সগণে পণ্ডিব ইন্দ্ৰ দেখি বৃহস্পতি। শাস্তিল রাজারে তবে করি নানা স্তুতি ॥ (২) না কর না কর রাজা যতন বিফল । পুড়িব না মরিব তক্ষক অমর ॥ অমৃত মথনে নাগ কৈল সাধুপান । মারিতে নারিবে সাপ দেহ সমাধান । জনম মরণ দেথ লিঙ্ক কৰ্ম্মফলে । যার যেন অদৃষ্ট তাহারে তেন মিলে । উত্তম-অধমগতি অদৃষ্টে করায়। স্বার যেন শুভাশুভ সেই গতি পায় ॥ তার তেন ফল ধরে যে করে বিধাতা । যার যেন কৰ্ম্ম তাহা না হয়ে অন্তথা ॥ সৰ্প চোর ক্ষুধা ব্যাধি অদৃষ্টে ঘটায়। যার হাথে যার মৃত্যু সংযোগ করায় ॥ নিজ নিজ কৰ্ম্ম জন্তু ভুঞ্জে আপনার । তার তেন ঘটে যেন অদৃষ্ট যাহার। জদৃষ্টে যে ঘটে তার অদৃষ্ট প্রধান। এ বোল বুঝিয়া যজ্ঞ কর সমাধান ॥ বিনা দোষে সাপ পুড়ি মারিলা বিস্তর। এত দূরে সমাধিয়া রহ নরেশ্বর ॥ প্রবোধ-বচন শুনি নৃপতি প্রধান । মুনির বচনে দিল যজ্ঞ সমাধান । বুহম্পতি পুজিয়া পাঠাইল সুরপুরে। এই বিষ্ণু মহামায়া কহিল তোমারে। এই বিষ্ণু-মায়া-বিমোহিত চরাচর। বিষ্ণুমায়া-বিনির্শিত আৱন্ধ স্থাৰর ॥ \ ( ১ ) পরিষৎ কর্তৃক প্রকাশিত পুস্তকের পাঠ, অতএব তক্ষক না জালে এখাকারে" । ( २ ) *ाळाठ्ब्र,-"लाडिण ब्रांछांद्र खरब्र* ॥ গ্রীমদ্ভাগবত মায়া-আজ্ঞfকারী যার মায়া রছে মূLর । যার আজ্ঞা সাবধানে বহে মুরাস্বরে। বিৰিধ বিবাদ যাথে নাহি ছল তর্ক। সঙ্কল্প বিকল্প নাহি কপট সম্পর্ক । স্বজ্য নহে স্রষ্টা নহে লছে জীব কাল । বাধ্য বাধক নাছি নিষেধ যাহার। সেই সে পরমপদ কহে মুনিগণ । আশেষ-নিষেধ-শেষ ব্ৰহ্ম সনাতন ॥ একস্তি সৌহৃদভাবে সমাহিত-চিত্তে । দুৰ্ম্মতি ছাড়িয়া যদি চিস্তে হৃদি গতে । সেই সে পরমব্রহ্ম বিষ্ণুপদ পায়। মুঞি মোর ছেন যার ভেদ দূরে যায় ॥ দেহ গেহ মুঞি মোর ছাড়িব গেযানে । অতিৰাদ না করিব কারো অপমানে ॥ বৈর না করিব কতু নরদেহ পায়া । শত্রু মিত্র কেহ নহে সৰ বিষ্ণুমায়া ॥ নমো নারায়ণ কৃষ্ণ বিষ্ণু ভগবান । নমো নমো হৃষীকেশ পুরুষ পুরাণ ॥ যার পাদপদ্ম মকরন ধান বশে । পুরাণ সংহিতা এই পঢ়িলু বিশেষে ॥ শুনিএ শৌনক মুনি হরষিত মনে। আর এই জিজ্ঞাসিল স্থত সন্নিধtনে ॥ বেদ-বিশারদ বেদব্যাস শিষ্যকুলে। এক বেদ বিতজিল কত পরকারে । কহ সুত মস্থাভাগ বেদের ৰিস্তার। তবে সুত মুনি দিল উত্তর তাহার ॥ হৃদয়-আকাশে যদি দিল দরশনে । তবে নাদ জনমিল ব্ৰহ্মার আননে ॥ যে নাদ চিস্তিয়া যোগী কৈলা ভবে পার । সেই নাদে তিন বর্ণ জন্মিল ওঙ্কার ॥ ওঙ্কারে জম্মিল বেদ হঞা চারি ভেদ । বহু শাখা হৈল যার নাহি পরিচ্ছেদ ॥ সেই চারি বেদ বেদব্যাস শিষ্যগণে । বহু শাখা করি পঢ়াইল জনে জনে ॥ তারা তারা নিজ শাখা বহু শাখা করি । বিম্ভারিল বেদশাখা গণিতে না পারি ॥ কিছু বিস্তারিলা স্থড মুনিগণ-স্থানে । আমি কিছু কছিল অলপ সমাধানে। ভাগবত-আচার্য্যের মধুরস-ৰাণী । পরীক্ষিত দেহত্যাগ প্রেমভরক্ষিণী ॥ ইতি জীভাগৰতে মহাপুরাণে দ্বাদশস্কন্ধে বড়োছধ্যায়ঃ ॥ ৬ ॥