পাতা:শ্রীমদ্ভগবতগীতা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ অধ্যায় সাংখ্য মতে প্ৰকৃতি ও পুরুষ ܕ݁ܪܶܕ݂ निऊा ७ अनानि-ऐशब्रा বিশ্বের চরম দ্বৈততত্ত্ব, ইহাদেৱ উৰ্দ্ধে আর কিছুই নাই। এ মত গীতার অনুমোদিত নহে। গীতার মতে প্ৰকৃতি ও পুরুষ চরম তত্ব নহে। ইহাদের অতিরিক্ত আর একটি শক্তি আছে যাহা প্ৰকৃতির পরিচালক । তগৰান অর্জনকে বলিতেছেন, “আমার যোনি মহন্তু হ্ম ( প্ৰকৃতি) এই মহত্বন্ধে আমি যে গৰ্ত্তাধান করি, তাহায়ই ফলে সমস্ত ভূত উৎপন্ন হয়। জগতে যে কিছু মূৰ্ত্তি উৎপন্ন হয়, প্রকৃতি তাহার যোনি এবং एवाभि उांहोत्र दोख७थन डिां ।” পূর্ব অধ্যায়ে গুণের কথা আসিয়া পড়িয়াছে, ভগবান এই অধ্যায়ে গুণের স্বরূপ আরও বিশেষ করিয়া বুঝাইতেছেন। গুণ ত্ৰিবিধ-সত্ব রজ তম। সাংখ্যোরা বলেন, প্রকৃতি এই গুণ ত্ৰয়ের সাম্যাবস্থা। এই তিন বিরোধী গুণের মধ্যে নিয়তই সংগ্ৰাম চলিতেছে ; একে অন্যকে পরাভব করিবার জন্য সর্বদাই উদ্ধৃত্যুক্ত রহিয়াছে। এই সংগ্রামে কখন স্বত্ব বিজয়ী হইয়া প্ৰকাশ, সুখ, লঘুতা উৎপন্ন করিতেছে ; কখনও রজঃ প্রবল হইয়া প্রবৃত্তি, দুঃখ, চাঞ্চল্য উৎপাদনা করিতেছে, আবার কখন অম তেজশ্বৰী হইয়া মোহ, অজ্ঞান, জড়তা উৎপাদনা করিতেছে। সত্ব গুণ রাজ তামো, জিনে রাজ সত্ব তমোবল, তম তথা সত্ব রজে পরাভাবে হইয়া প্রবল। ১৬ সঁত্ব স্বজ অমো গুণের স্বরূপ ও লক্ষণ কি ? গুণমাকে সত্বগুণ নিৰ্ম্মল, ভাস্বর, নিরাময়, সুখ-সঙ্গে, জ্ঞান-সঙ্গে, সেই গুণে দেহী বঁধা স্বয়।