পাতা:শ্রীমদ্ভগবতগীতা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৮৯

ه. ste ecrssoir variatifs গুণেভ্যশ্চ পরং বেক্তি মভাবৎ সোহধিগচ্ছতি । , গুণই কৰ্ত্তা, গুণ ভিন্ন কর্তা নাই, ইহা জানিয়া যিনি গুণের অতীত পরমাত্মাকেও দেখেন, তিনি আমার স্বাক্ষাপ্যলাভ করেন। " এই সকল শ্লোক একত্ৰ করিয়া ভাবাৰ্থ কি পাওয়া যায় ? এই যে, প্ৰকৃতি চরম তত্ত্ব নহে, ঈশ্বরই জগতের মূল কারণ। প্ৰকৃতি তঁাহার শক্তি ধারণ করিয়া বিশ্বচরাচর স্বজন করিতেছে, কিন্তু ঈশ্বর সেতুস্বরূপ DBD BBBDB BBB DBDD BDDDBDBDBDB S DBDDBBD iDuDuDuS LLDDB শাসনে প্রকৃতির। কাৰ্য্য বৃঙ্খলভাবে চলিতেছে। প্রকৃতিস্থ সত্বরজাস্তষোগুণ র্তাহা হইতেই গ্ৰন্থত, কিন্তু তিনি এই ত্রি গুণে আবদ্ধ নহেন। ৰে সাধক এই ত্ৰিগুণের মধ্য দিয়া ত্ৰিগুণাতীত পরমাত্মাকে দেখেন, তিনিই যথার্থ দেখেন । 鲁 O প্ৰকৃতির ন্যায় গীতায় পুরুষতত্ত্বও ঈশ্বরভাবে অনুপ্ৰাণিত। গীতোক্ত পুরুষবাদ সাংখ্য পুরুষতৰ হইতে অনেক” ভিন্ন। গীতা বলিতেছেন, “এই দেহে বৰ্তমান পরম পুরুষ সৰ্পক্ষী, অনুমন্ত, ভৰ্ত্তা, ভোক্তা, মহেশ্বর। ইনি পরমাত্মা বলিয়াও উত্তী হয়েনি”। ২ । পুর্বোত্মাণ ৩১শ শ্লোকে “অনাদিত্বালিগু ণত্বাৎ” ইত্যাদি বিশেষণে পুরুষ পরমাত্মারূপে কথিত হইয়াছে। ইহার কারণ এই যে, জীবাত্মা ও পরমাত্মার BBDDDSDB BBDDB BBDSS DBDBDB BDB BDBDD DDBDBDJS “আমি আত্মারূপে সকলের হৃদয়ে অধিষ্ঠিত। সমস্ত ক্ষেত্রেই আমাকে ক্ষেত্ৰজ্ঞ বলিয়া জানিৰে”। এই পরমাত্মা যদিও জীবাত্মা হইত্ত্বে পৃথকরূপে কোথাও নির্দিষ্ট হন নাই,তথাপি “উপদ্ৰষ্টা, অনুমন্ত, ভৰ্ত্তা, ভোক্তা, মহেশ্বর” এই শব্দগুলি, কোনটি পরমাত্মায়, কোন শব্দ বা জীবাত্মায় প্ৰযোজ্য, যেন জীবাত্মা-পরমাত্মা দুটি পুরুষ দেহ মধ্যে একত্রে বাস করিতেছেন । ,