পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - দেবেন্দ্রবিজয় বসু.pdf/১১০

অহঙ্কার দ্বারা পরিচালিত হইয়া পঞ্চতন্মাত্ৰকে প্ৰকাশ করে, ও তাহা হইতে স্থলভূতদের প্রকাশ করে। রাজস অহঙ্কারই ক্রিয়াত্মক, তাঁহাই সাত্ত্বিক ও তামস অহঙ্কারকে পরিচালিত করে, তাই একাদশ ইন্দ্ৰিয়ের ও পঞ্চ, তন্মাত্রের অভিব্যক্তি হয়। প্ৰত্যভিজ্ঞান অভিজ্ঞান সহ যুগপৎ উদিত হয়, এবং তাঁহারই সহিত “আমি যে এই বিষয় জানিতেছি, তাহা সুখাত্মক কি দুঃখাত্মক” এইরূপ অনুভব হয়, এবং “আমি সেই বিষয় ত্যাগ বা গ্ৰহণ জন্য কৰ্ম্ম করিব কিনা’, এইরূপ বুদ্ধি হয়। এই বৃত্তিকে অহঙ্কার বলে ; বুদ্ধিতে বৃত্তিজ্ঞানের ক্রিয়াকালে যে এইরূপে জ্ঞাতা, ও কীৰ্ত্তা ভোক্তা SDtYS gBDD S DBDDB BBDB D BDB BDB L BDD DBD BgD অভিব্যক্তি হয়, তাহাই অহঙ্কার। যাহা জ্ঞানের মধ্যে জ্ঞাতা ও জ্ঞেয় এই ভেদ প্ৰধানতঃ সৃষ্টি করে, এবং জ্ঞাতাকে জ্ঞেয় হইতে পৃথক করিয়া দেয়, তাহাই অহঙ্কার। তাঁহাতেই ‘আমিত্বের” অভিব্যক্তি হয়, “মান” বা প্রমাণ বৃত্তির ক্রিয়াকালে, তাহার ‘অভিমুখে বা তাহার । সহিত যে প্ৰমাতার প্রমেয় হইতে পৃথক ভাবে অভিব্যক্তি (appercep" tion ) হয়, তাহাই অভিমান । তাই সাংখ্যদর্শন অনুসারে অভিমানই অহঙ্কার। বলিয়াছি ত, সাংখ্যমতে অহঙ্কার সাত্ত্বিক, রাজসিক ও তামসিক ভেদে ত্ৰিবিধ । गां९थJ-रुब्रिकांव्र स्त्रां८छ्,- “অভিমানোহহঙ্কারস্তস্মাৎ দ্বিবিধঃ প্ৰবৰ্ত্ততে সৰ্গঃ । একাদশকশচী গণস্তন্মাত্ৰিপঞ্চকশ্চৈব ৷” “সাত্বিক একাদশকঃ প্ৰবৰ্ত্ততে বৈকৃতাদহঙ্কারাৎ । छ्डांtखग्रांबः ग उांगनटेखगांश्ङन्॥” ( কারিকঃ ২৪২৫)। সে যাহা হউক, এই অহঙ্কার তত্ব স্বতন্ত্র ভাবে বেদান্তে উল্লিখিত হয়। নাই। ইহা চিত্তের ধৰ্ম্ম। বেদান্তমতে ইহা মনের ধৰ্ম্ম। অথবা বেদান্ত