পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - দেবেন্দ্রবিজয় বসু.pdf/১২৫

s ত্ৰয়োদশ অধ্যায়। SoS ও পঞ্চ ইন্দ্ৰি-গোচরকে পঞ্চ স্থলভূত বলিতে হয়। গিরি তাহাই ৰলিয়াছেন । আর বেদান্ত-দর্শন অনুসারে অর্থ করিতে হইলে পঞ্চ মহাভূতকে অপঙ্কীকৃত পঞ্চ সুন্মাহুত, ও পঞ্চ ইন্দ্ৰিয়-গোচরকে পঞ্চ ইন্দ্ৰিয়ের বিষয় রূপরসাদি বুঝিতে হয়। বেদান্ত-মতে রূপরসাদি পঞ্চভূতের গুণ মাত্র, তাহারা স্বতন্ত্র পদাৰ্থ নহে। এজন্য এ স্থলে বেদান্তমতে মহাভূত অর্থে সূক্ষ্ম অপঞ্চীকৃত ভুত, আর পঞ্চ ইজিয়গোচর অর্থে রূপরসাদি ইন্দ্ৰিয়-বিষয় । এই অর্থে যে এই রূপরসাদি পঞ্চ ইন্দ্ৰিয়-গোচর বিষয়লেক ক্ষেত্রের উপাদানরূপে গ্ৰহণ করা যায়, তাহ বলিয়াছি । আমরা এ স্থলে বেদান্ত ও সাংখ্য সমন্বয়পূর্বক গ্ৰহণ করিয়াছি, এবং তাহার অর্থ বুঝতে চেষ্টা করিয়াছি । সমষ্টিভাবে এই চতুবিংশতি তত্ত্ব হইতে ব্যক্ত এই জগৎ-ক্ষেত্ৰ। এই জগৎই পরমাত্মা পরমপুরুষের শরীর। এজন্য তিনি এ জগৎরাপ শরীরে ক্ষেত্ৰজ্ঞ । আর ব্যষ্টিভাবে এই চতুবিংশতি তত্ব হইতে প্ৰাণি-শারীর হুইয়াছে। এই প্ৰাণি-শরীরে জীব সেই শরীরের ক্ষেত্ৰজ্ঞ । ভগবান যে সৰ্ব্বক্ষেত্ৰজ্ঞ, তাহা পূর্বে উক্ত হইয়াছে। এই DSBYTS SKBDJSSBDB DBBBSDD S KKBDS gg BDB BD DDD BDBDB DBDBDBS DBDD DDSDD DDD DBBDD D BB BDBS D rLLS দর্শন হইতে সংক্ষেপে বিবৃত হইয়াছে। যাহা কারণ, তাহা কাৰ্য্য অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ । আর যাহা কারণেরও অতীত, তাহা সৰ্বশ্ৰেষ্ঠ । এ সম্বন্ধে কঠোপনিষদে যাহা অাছে, তাহা জানা উচিত । কঠোপনিষদের শ্লোক “रै, ( ०>०१>> ; ७१-४ बज्र जप्टेवा )- “ইন্দ্ৰিয়েভ্য: পর হর্থ অর্থেভ্যশ্চ পরং মনঃ । মানসম্পচ পর বুদ্ধঃ বুদ্ধেরাত্মা মহান পরঃ ॥ মহন্তঃ পরমব্যক্তম অব্যক্তাৎ পুরুষঃ পরীঃ । “পুরুষান্ন পরং কিঞ্চিৎ, স্যা কাষ্ঠা সা পরা গতিঃ ।” t g ()