ত্ৰয়োদশ অধ্যায় । 20\ܠ বিবিধ ছন্দে ও ব্ৰহ্মসূত্ৰপদে উক্ত হইয়াছে যে, ব্ৰহ্ম সৎও নহেন, অসৎও নহেন । অতএব ‘উচ্যতে” অর্থ - শ্রুতিতে কথিত হইয়াছে । বাস্তবিক আমরা শ্রুতি হইতে জানিতে পারি যে, ‘সৎ’ বা জগতের কাৰ্য্যাবস্থা এবং ‘অসৎ’ বা জগতের কারণাবস্থা- এ উভয়ের অতীত সেই ( তৎ ) “এক” তত্ত্ব-“স্বধয়া "চাঁদে ক’ম” । তাহা অসৎ, অভাব বা শূন্য নিচে । কিন্তু সেই “এক” সগুণ -স্বশক্তি মায়াযুক্ত ও জগদবীজ তমঃ দ্বারা আবৃত । তাহা দ্বারা নিগুণ নিরূপাধিক ব্ৰহ্ম প্ৰতিপাদিত হন না। শঙ্করের মতে সেই নিওস্ত্ৰণ নিরুপাধিক নির্বিশেষ প্ৰপঞ্চোপশম পরম ব্ৰহ্মঈ সৎ ( অস্তি ) DD DBDDSSDBDuSS DD DSDBDS gD BB iS BDB DBDBDBDB BDBDD ও অসৎ অর্থে কারণবস্থা হয় না । qsDOOBY SYDBDB DBBD gg LLSBD S L BLSDBSBD DDD DDDS ব্ৰহ্মাকে সৎও বলা যায় না, অসৎ ও বলা যায় না । ব্ৰহ্ম ‘সৎ’ বলে না, কিন্তু ‘সৎ’ শব্দ দ্বারা বাচ্য নলেন । শব্দার্থ বা শব্দ দ্বারা বুদ্ধিগ্ৰাহ যে বিষয়, DK uB DDDD S S SLDDOBSDBB SukuBDBS eDBBDDtBS GDDBD BDS L তাহাকে ব্যক্ত বা পরিচ্ছিন্ন করা যায় না । ইহাই শ্রুতির উপদেশ। ইহা স্বামী সমস্ত বাক্যার্থ হইতে ব্ৰহ্মকে ভিন্ন করা হইয়াছে। বলিতে যায় যে, শব্দ ও অনেক আছে, -বাক্যার্থও অনেক আছে । তাছার মধ্যে কেবল “সৎ’ ও ‘ অসৎ” এই দুই শব্দ কেন এ স্থলে ব্যবহৃত হইল ? ऐान्न डेख्द्र ७यश् cय,—बङ কিছু বাক্যের বিষয় আছে, তাহা ‘সৎ" বা "অসৎ” এই দুই ভাগে বিভক্ত। তাহ, ‘আছে’ অথবা “নাই”। ইহার শতিরিক্ত আর কোন শব্দার্থ থাকিতে পারে না । বৈশেষিক দশন মতে 'সথ' বা সত্তাই পরা জাতি-বা পর সামান্য । * অতএব ‘সৎ” ও “অসৎ’
- দ্বারা সমুদায় বাক্যার্থ বা বাক্যদ্বারা প্ৰতিপাদিত বিষয় উক্ত
- "ভাবোহুমুত্ত্বত্তেরেব হেতুস্থাৎ সামাঙ্গমেব।-বৈশেষিক দর্শন, ২॥২৪
